ইয়োগার্ট ও সব্জি: ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা স্ন্যাকস হিসেবে যে কোনও সময়ই খেতে পারেন টক দইয়ের সঙ্গে টাটকা সব্জি। পেট ভরবে, শরীরও ঝরঝরে থাকবে।
স্প্রাউট: কল বের হওয়া মুগ, ছোলা বা স্প্রাউট চাট ডায়াবেটিকদের জন্য খুবই ভাল স্ন্যাকস। পুষ্টি যেমন মিলবে তেমনই রক্তের শর্করাও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
ফল: ডায়াবেটিকদের যেমন ফল খাওয়া উচিত তেমনই আবার মিষ্টি ফল বেশি খেলেও সমস্যা।<br> বেছে বেছে এক বাটি মরসুমি ফল যদি সকালে বা দিনের যে কোনও সময় খান তাহলে শরীর অনেকটাই ঝরঝরে থাকবে।
ডিম: সকালে ঘুম থেকে উঠে বেশি সময় না থাকলে ব্রেকফাস্টে শুধু ডিম সেদ্ধ খেয়ে বেরিয়ে পড়ুন। অফিসে লাঞ্চে খাওয়ার জন্যও সঙ্গে নিতে পারেন।
ইডলি: ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ যে কোনও সময়ই ডায়াবেটিকদের জন্য উপাদেয় খাবার ইডলি। পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকবে। খিদেও নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
স্মুদি: টাটকা ফল, সব্জি, ডাবের জল দিয়ে পুষ্টিকর স্মুদি ডায়াবেটিকদের জন্য সেরা খাবার। সারা গরম কাল ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন স্মুদি।
ধোকলা: এক সঙ্গে পেট ভরানো, পুষ্টি ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অসাধারণ ধোকলা।
বাদাম: আখরোট, আমন্ড স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ডায়াবেটিকরাও চোখ বুজে খেতে পারেন বাদাম।
ঝাল সুজি বা চিঁড়ের পোলাও: ব্রেকফাস্ট বা দুপুরে লাঞ্চে ঝাল সুজি বা চিঁড়ের পোলাও খেলে পেট ভরা থাকবে।<br> রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরলের মাত্রাও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
হোল গ্রেন ক্র্যাকার: সব সময় ব্যাগে রাখুন। বিকেলের দিকে খিদে পেলে খেয়ে নিন হোল গ্রেন ও মাল্টিগ্রেন ক্র্যাকার। <br> ডায়াবেটিস থাকলে খালি পেটে থাকা যেমন উচিত নয়, তেমনই এই ক্র্যাকার খিদে মিটিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পেট ভরাতে চাইলে সঙ্গে দই খেতে পারেন।