raisin for skincare

ঝকঝকে উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করে কিশমিশ! কী ভাবে ব্যবহার করবেন?

হাতের কাছে কিশমিশ পেলে দু’চারটি মুখে পুরে দেন অনেকেই। মিষ্টি স্বাদ। মুখে দিলে মন ভাল হয়ে যায়। কিন্তু এই কিশমিশ উজ্জ্বল ত্বক পেতেও সাহায্য করে জানতেন কি?

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২০:২৯
Share:

ছবি : সংগৃহীত।

আঙুর শুকিয়ে তৈরি কিশমিশ খেতে অনেকেই ভালবাসেন। কেউ পোলাওয়ে খান, কেউ খান পায়েস, কেক, মিষ্টিতে। আবার কেউ কেউ হাতের কাছে কিশমিশ এলে দু’চারটি মুখে পুরে দেন দিব্যি। মিষ্টি স্বাদ। মুখে দিলে মন ভাল হয়ে যায়। কিন্তু এই কিশমিশ উজ্জ্বল ত্বক পেতেও সাহায্য করে জানতেন কি?

Advertisement

কীভাবে কিশমিশ ত্বককে ভালো রাখে

কিশমিশে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে ভেতর থেকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

Advertisement

অ্যান্টি-এজিং গুণ

কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যেমন পলিফেনল এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে। এই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ত্বকের কোষের ক্ষতি করে, যা অকালবার্ধক্য, বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখার মতো সমস্যা তৈরি করে। কিশমিশ ওই প্রক্রিয়াকে মন্থর করে। ফলে ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকে।

কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি

কোলাজেন হল একটি প্রোটিন যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা এবং দৃঢ়তা বজায় রাখে। কিশমিশ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা কোলাজেন উৎপাদনের সাহায্য করে। নিয়মিত কিশমিশ খেলে ত্বক সতেজ থাকে।

ত্বকের প্রদাহ কমায়

কিশমিশে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ত্বকের প্রদাহ, লালচে ভাব এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।

ত্বককে আর্দ্র রাখে

কিশমিশে প্রাকৃতিক ভাবে শর্করা এবং জল থাকে যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। এটি শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় বিশেষ উপকারী।

রক্ত পরিষ্কার রাখে

কিশমিশ লিভার এবং রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। শরীর ভেতর থেকে পরিষ্কার থাকলে তার প্রভাব ত্বকেও দেখা যায়, ফলে ত্বক উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত হয়।

কী ভাবে খাবেন কিশমিশ?

রাতে কিছু কিশমিশ ভাল ভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে সেই কিশমিশ ভেজানো জল পান করুন। পরে কিশমিশগুলোও খেয়ে ফেলুন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement