বেহাল উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র
নিজস্ব সংবাদদাতা • কান্দি
চিকিৎসক থেকে সাফাইকর্মী, শয্যা থেকে ওষুধ দেওয়ার ব্যবস্থাসব কিছুর দৈন্য দশা পাঁচথুপী উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। অথচ দেড় দশক আগেও দশটি শয্যা ছিল, ছিলেন দু’জন দক্ষ চিকিৎসক, প্রয়োজনীয় নার্স, সাফাইকর্মী থেকে ফার্মাসিস্ট। এখন একজন চিকিৎসক সামাল দেন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি। দু’জন নার্স, এক জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মী একজন সাফাইকর্মী নিয়েই চলছে স্বাস্থ্য পরিষেবা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁদের রেফার করে দেওয়া হয় বড়ঞা গ্রামীণ হাসপাতাল অথবা কান্দি মহকুমা হাসপাতালে। যাঁদের চিকিৎসা হয়, তাঁদের ওষুধ দেওয়ার জন্য নেই কোনও ফার্মাসিস্ট। এমনকী নেই প্রসবের যথাযথ ব্যবস্থাও। স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী প্রত্যেক স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই প্রসূতি সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকার কথা। কিন্তু পাঁচথুপীতে রয়েছে শুধুমাত্র দু’টি শয্যা। এলাকার বেশিরভাগ মহিলাই চিকিৎসা বা প্রসবের জন্য কান্দি মহকুমা হাসাপাতালেই যান। বর্তমানে শুধু বর্হিবিভাগে রোগীরা আসেন। ওই হাসপাতালের যে চিকিৎসকের অভাব সে কথা অজানা নয় বড়ঞা ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের দীনেশ গায়েনের। তাঁর সাফাই, “ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য কর্মীর প্রয়োজনের কথা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বলা হয়েছে। এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করানো ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই।”
হাসপাতালে ক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া
পুরুলিয়া দেবেন মাহাতো সদর হাসপাতালে মহিলা বিভাগে মহিলা রক্ষী নিয়োগ, ওটিতে প্রতিদিন কোন চিকিৎসক কত অস্ত্রোপচার করছেন তার তালিকা দেওয়া-সহ ২৫ দফা দাবিতে সুপারকে স্মারকলিপি দিল ডিওয়াইএফ। সংগঠনের শহর জোনাল কমিটির সম্পাদক শ্যামল মাহাতো বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী একদিকে বলছেন এই হাসপাতাল থেকে রোগীরা ভালো পরিষেবা পাবেন। অথচ পরিষেবা নিয়ে রোগীরা অভিযোগ তুলেই যাচ্ছেন।”