Coronavirus

coronavirus on bank note: নোটে করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা কম, তুলনায় কার্ডে অনেক বেশি, দাবি গবেষণায়

অতিমারির শুরুতেই নগদ লেনদেনে রাশ টানা হয়েছিল। স্পর্শ এড়াতে জোর দেওয়া হয়েছিল নগদহীন কেনাকাটায়। সেই সিদ্ধান্ত কি ভুল ছিল?

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ওয়াশিংটন শেষ আপডেট: ১৩ মে ২০২২ ২০:৪৯
Share:

প্রতীকী ছবি।

অতিমারির শুরুতেই নগদ লেনদেনে রাশ টানা হয়েছিল। স্পর্শ এড়াতে জোর দেওয়া হয়েছিল নগদহীন কেনাকাটায়। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত বড় ভুল ছিল বলে সম্প্রতি দাবি করেছে একটি গবেষণা।

ওই গবেষণাটি জানিয়ছে, করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে নগদ অর্থ অর্থাৎ ব্যাঙ্কের নোট বরং নিরাপদ। তুলনায় নগদহীন বিকল্প ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ডে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা অনেক বেশি।

Advertisement

কেন এমন দাবি? গবেষণাকারীরা জানিয়েছেন, বেশ কিছু ব্যাঙ্ক নোট, ক্রেডিট, ডেবিট কার্ড এবং কয়েন পরীক্ষা করেই তাঁরা এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছেন। কারণ পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ব্যাঙ্ক নোটে করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব আধঘণ্টাও থাকে না। অথচ ৪৮ ঘণ্টা পরেও প্লাস্টিক কার্ডে করোনা ভাইরাস ধরা পড়েছে।

আমেরিকার ব্রিঘম ইয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে প্লস ওয়ান নামের একটি জার্নালে। ব্রিঘমেরই এক প্রফেসর জানিয়েছেন, পরীক্ষাটি করার জন্য বেশ কিছু নোট, কয়েন, এবং কার্ডে করোনা ভাইরাস রেখে তা ঘণ্টায় ঘণ্টায় পরীক্ষা করেছিলেন তাঁরা। তাতেই দেখা যায় ব্যাঙ্ক নোটে ওই ভাইরাস ৩০ মিনিটও টেঁকেনি।

Advertisement

এ ক্ষেত্রে উল্লেখ্য আমেরিকার ওই বিশ্ববিদ্যালয় আমেরিকার ডলারে করোনাভাইরাস রেখে পরীক্ষা করেছিল। আমেরিকায় ডলার তৈরি হয় ৭৫ শতাংশ সুতো এবং ২৫ শতাংশ লিনেন দিয়ে। ভারতের নোটে অবশ্য ১০০ শতাংশই সুতো ব্যবহার করা হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন