ফায়ার অ্যান্ড আইস ক্লাউন: ইউরোপের বিভিন্ন দেশে হ্যালোউইন উদ্যাপনের রীতি আলাদা আলাদা। তবে মনে করা হয় সব দেশেই ঠিক এই সময় নেমে আসে আত্মারা। গা ছমছমে ওই দিনটিতে সাজুন টকটকে লাল পোশাকে। আইব্রো এবং ঠোঁটে রক্তরাঙা লিপস্টিকের ছোঁয়া দিতে ভুলবেন না।
গ্ল্যামারাস ইউনিকর্ন: আইরিশ, যুক্তরাজ্য, ওয়েলশ সম্প্রদায়ের লোকেদের বিশ্বাস, ওই দিন ডাক দেয় মৃত আত্মারা। আত্মাদের ডাক শুনতে নিজেকে সাজান ইউনিকর্নের সাজে। ঠিক এই ভাবে।
দ্য লেডি ফ্রম দ্য ফিফথ এলিমেন্ট: অস্ট্রিয়াতে ৩০ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর টানা এক সপ্তাহ অল সোলস উইক পালন করেন অস্ট্রিয়াবাসী। একে বলা হয় সেলিনোচে। গোটা পরিবার প্রিয়জনদের সমাধিক্ষেত্রে শ্রদ্ধা জানান এই দিন। চড়া মেকআপে নিজেকে আরও ভূতুড়ে করে তুলুন ওই দিন।
বোহো স্কাল: ভূতে ভয় পান না এমন লোক বিরল। হ্যালোউইনে পাড়া পড়শিকে চমকে দিতে মুখে আনুন কঙ্কালের আদল। তবে মেকআপ হতে হবে বেশ চড়া। নীল, লাল, বেগুনি ইত্যাদি গাঢ় রঙের প্রলেপ হলে একেবারে বাজিমাত।
ভেন বার্স্টিং ডল: ভুতুড়ে পুতুল ‘অ্যানাবেল’ নিয়ে চর্চা কম হয়নি। হ্যালোউইনে চমক দিতে সাজুন একটু অন্য রকম। মাথায় পরে নিন বিচিত্র রঙের উইগ। এ বার পুতুলের মতো পোশাকে নিজেকে সাজিয়ে তুলুন।
গেল গ্যাডোট: জার্মানরা কিন্তু দারণ ভয় পান ভূতে। ওই দিন ভয়ে তাই ছুরি, কাঁচি সব লুকিয়ে ফেলেন তারা। বার্লিনের হ্যালোউইন কস্টিউম পার্টি পৃথিবী বিখ্যাত। আপনিও কি ভূতে ভয় পান? তাহলে হ্যালোউইনে নিজেকে সাজিয়ে তুলতে পারেন ওয়ান্ডার ওম্যানের বেশে।
মার্ডারার মিউস: হ্যালোউইনে সবাইকে চমকে দিতে চান? নিজেকে সাজান খুনি আত্মার মতো। ঠিক এই ভাবে।
জিম গার্ল: লাতিন আমেরিকায় অল সোলস ডে পরিচিত ডে অফ দ্য ডেড নামে। মেক্সিকো ও স্পেনে এই দিনকে বলা হয় দিয়া দে লোস মুয়েরতোস। জিম গার্লের মতো মেকআপও নিতে পারেন ওই দিন। তবে চোখে সবুজ লেন্স লাগাতে ভুলবেন না।
দ্য জিগস: কঙ্কালের সাজে ম্যাকাব্রেলি প্যারেডে হেঁটে উত্সজবপালনকরেলাতিনবিশ্ব।এইরেওয়াজপ্রায়হাজারবছরেরপুরনো। আপনিও সাজতে পারেন সেই ভাবে।
মেটালিক মেহেম: হ্যালোউইনে নিজেকে দিতে পারেন একটু অন্য লুক। ঠিক এই ভাবে। দেখুন তো পারেন কি না?