পেট পুজোর প্রস্তুতি সারা রেস্তোরাঁয়

পুজোর ক’টা দিন দম বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইস, নান, কুলচা, ফিশ মানচুরিয়ান, রেশমি কাবাব, চিকেন বনজারা কাবাব, চিকেন তন্দুরির পাশাপাশি দক্ষিণী খাবার যেমন ইডলি, ধোসা, সম্বরের চাহিদা থাকে বেশি। সেই মতো তৈরি হচ্ছে রেস্তোরাঁগুলি। সঙ্গে থাকছে রকমারি বাঙালি খাবারের আয়োজনও।

Advertisement

সৌমেশ্বর মণ্ডল

মেদিনীপুর শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০১:৪৬
Share:

কব্জি-ডুবিয়ে: মেদিনীপুরের এক রেস্তোরাঁয় ভিড়। নিজস্ব চিত্র

পুজো মানে পেট পুজোও বটে। মণ্ডপে মণ্ডপে ঘোরা শেষে হৈ হৈ করে সবাই মিলে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার মজাই আলাদা। সেই মতো তৈরি মেদিনীপুরের মতো শহরের রেস্তোরাঁগুলি।

Advertisement

পুজোর ক’টা দিন দম বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইস, নান, কুলচা, ফিশ মানচুরিয়ান, রেশমি কাবাব, চিকেন বনজারা কাবাব, চিকেন তন্দুরির পাশাপাশি দক্ষিণী খাবার যেমন ইডলি, ধোসা, সম্বরের চাহিদা থাকে বেশি। সেই মতো তৈরি হচ্ছে রেস্তোরাঁগুলি। সঙ্গে থাকছে রকমারি বাঙালি খাবারের আয়োজনও। বিশেষ করে ইলিশ, ভেটকি, পমফ্রেটের নানা পদ।

মেদিনীপুরের একটি জনপ্রিয় রেস্তোরাঁর মালিক অশোককুমার সাহু বলছিলেন, ‘‘পুজোর সময় ভিড় বেশি হয়। তাই বাড়তি চেয়ার-টেবিল দিয়ে আলাদা জায়গা তৈরি করা হয়েছে।’’ তিনি আরও জানালেন, বছরভর যে সব খাবার পাওয়া যায়, সে সব তো থাকেই। আর সব থেকে বেশি চাহিদা থাকে বিরিয়ানি ও ফ্রায়েড রাইসের। শহরের আর একটি রেস্তোরাঁর মালিক তামস রায়ের কথায়, ‘‘পুজোর
ক’দিন ইন্ডিয়ান আর চাইনিজের খুব চাহিদা থাকে।’’

Advertisement

পুজোর সময় সকাল এগারোটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত রেস্তোরাঁগুলি খোলা থাকে। অষ্টমী, নবমী ও দশমীতে ভিড় হয় বেশি। কেরানিতলার একটি রেস্তোরাঁর ম্যানেজার সৌগত পড়িয়া জানালেন, মটন-চিকেনের নানা পদের পাশাপাশি নিরামিষ পদও মেনুতে থাকে। আর সেখানে কদর বেশি পনিরের। সৌগতবাবুর কথায়, ‘‘পুজোর মেনু স্পেশ্যালই হয়। ১০-২০ টাকা দামও বাড়ে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন