ইথাইল বা বিউটাইল অ্যাসিটেট- অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট করার ক্ষমতা রাখে এই রাসায়নিক।
ডাই-বিউটাইল ফেটালেট- টক্সিক পদার্থ থাকে এই রাসায়নিকেও। বেশ কিছু দেশে এই রাসায়িক নিষিদ্ধ।
ফর্ম্যালডিহাইড- এটি কার্সিনোজেনিক। অ্যালার্জি, স্কিন র্যাশ, চুলকানি হতে পারে এই রাসায়নিক থেকে।
নাইট্রোসেলুলোজ- গাড়ির রঙে ব্যবহার করা হয় এই রাসায়নিক। মানুষের শরীরের পক্ষে এটি অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
প্যারাবেনস- প্রিজারভেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা হয় এই রাসায়নিক পদার্থ। এটি কারসিনোজেনিক।
টলুইন- প্রজননতন্ত্র, শ্বাসতন্ত্রে সমস্যা, মাথা যন্ত্রণা, ঝিমুনি, ফাটা ত্বকের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে এই রাসায়নিকের অত্যধিক ব্যবহারে।
টিপিএইচপি- প্রজননতন্ত্রে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে এই রাসায়নিকও।
জাইলেন- প্রজননতন্ত্র, শ্বাসতন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এই রাসায়নিকে। পাশাপাশি দেখা দিতে পারে মাথা ব্যথা, ঝিমুনির মতো লক্ষণও।
ইথাইল টসিলামাইড- অ্যান্টিবায়োটিকের ক্ষমতাকে প্রতিরোধ করে এই রাসায়নিক।
ক্যামফোর- বিষাক্ত এই রাসায়নিকের ফলে খিঁচুনি হতে পারে। হতে পারে স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যাও।