ধৈর্যের পরিচয় দিতে শেখায়। বসের মানসিক অবস্থার বদল ঘটার কারণে এই অভ্যাসটি কোনও না কোনওভাবে আয়ত্ত হয়েই যায়।
কাজ নিয়ে বেশ কিছু হোমওয়ার্কের অভ্যাস কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
সময়ানুবর্তিতা বেড়ে যায়। অর্থাৎ সময়ের কাজ সময়ের মধ্যে মিটিয়ে ফেলার অভ্যাসটি রপ্ত হয়ে যায়।
বুদ্ধির গোড়ার জল দেওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। যাতে বুদ্ধিমত্তা আরও ক্ষুরধার হয়ে ওঠে।
কাজ করার ক্ষমতাও বাড়ে বেশ খানিকটা। তা হয়তো কিছুটা চাপে পড়েই। রাত-বিরেতে ঘুম থেকে উঠে কাজ করার প্রবণতা বেড়ে যায়।
বসের মেজাজের সঙ্গে যুঝতে যুঝতে আত্মবিশ্বাসও বাড়তে থাকে।
বসকে সহজে চটাতে চান না অনেকেই। তাই তাঁর আশপাশে ভিড় করেন তাঁরা। তবে এর বাইরেও একটা অংশ থাকে। তাঁদের সঙ্গে বন্ধুত্ব আরও গাঢ় হয়ে ওঠে।
নিজেকে আরও ইতিবাচক করে তোলা যায়। আর এটি আপনার পরবর্তী জীবনে ভীষণ ভাল কাজে আসে।