মিউচুয়াল ফান্ডের নতুন প্রকল্প
দীর্ঘ মেয়াদে লগ্নি করতে আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন প্রকল্প আনল আইডিবিআই মিউচুয়াল ফান্ড। তাদের নতুন ডাইভার্সিফায়েড ইক্যুইটি ফান্ডটি ওপেন এন্ডেড। সংস্থার দাবি, ফান্ডে লগ্নির টাকা শেয়ার বাজার, ঋণপত্র-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। লগ্নি করা যাবে আগামী ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
দেনা ব্যাঙ্কের স্থায়ী আমানত
বাজারে নয়া স্থায়ী আমানত প্রকল্প চালু করেছে দেনা ব্যাঙ্ক। ৪৪৪ দিনের জমার ক্ষেত্রে সাধারণ লগ্নিকারীরা সুদ পাবেন ৯.১৫% ও প্রবীণ নাগরিকরা ৯.৬৫%। এতে পুঞ্জীভূত ও পূঞ্জীভূত নয় দু’ধরনেরই সুদের সুবিধা আছে। ২৫ মার্চ পর্যন্ত টাকা রাখা যাবে।
এইচডিএফসি লাইফের বিমা
নিয়মিত আয় পেতে আগ্রহী, এমন ক্রেতাদের জন্য বিশেষ বিমা আনার কথা জানাল এইচডিএফসি লাইফ। সংস্থার দাবি, এই সুপার ইনকাম প্ল্যান-এর সাহায্যে নির্দিষ্ট বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দিতে হবে। যার মেয়াদ হতে পারে ৮, ১০ অথবা ১২ বছর। প্রিমিয়াম দেওয়ার পরে ৮, ১০, ১২ অথবা ১৫ বছর পর্যন্ত সেখান থেকে নিয়মিত আয় পাওয়া যাবে। প্রকল্পের মেয়াদ স্থির হবে ওই দুই মিলিয়েই। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর মিলবে বোনাসও। প্রকল্পটিতে ১ মাস বয়সের শিশুদেরও বিমা করানো যাবে। তবে সে ক্ষেত্রে পলিসির মেয়াদ হতে হবে ১৮ বছর থেকে ২৭ বছর। অন্য দিকে ১৬ বছর মেয়াদের প্রকল্পের ক্ষেত্রে যোগ দেওয়ার ন্যূনতম বয়স ২ বছর। এতে ঋণের সুবিধা রয়েছে।
এলআইসি-র নয়া জীবন বিমা প্রকল্প
বাজারে নয়া পেনশন প্ল্যান আনল জীবন বিমা নিগম (এলআইসি)। ‘নিউ জীবন নিধি’ প্রকল্পে মেয়াদ শেষে অ্যানুইটির সুযোগ রয়েছে। জীবন বিমা নিগমের কাছ থেকেই এই অ্যানুইটি কিনতে হবে বলে জানিয়েছে তারা। তবে মেয়াদ শেষে পাওয়া পুরো টাকা দিয়ে যদি ন্যূনতম অ্যানুইটি কেনা না-যায়, সে ক্ষেত্রে লগ্নিকারীকে থোক টাকাই দেওয়া হবে বলেও এলআইসি-র দাবি। এ ছাড়াও প্রকল্পটিতে রাইডারের সুবিধাও নিতে পারবেন বিমাকারী। প্রকল্পটিতে যোগ দেওয়ার ন্যূনতম বয়স ২০ বছর। সর্বোচ্চ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত এতে যোগ দেওয়া যাবে। সংস্থা জানিয়েছে, এককালীন প্রিমিয়ামের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বিমা মূল্য হতে হবে ১.৫০ লক্ষ টাকা। আর নিয়মিত প্রিমিয়াম জমা দিলে তা ১ লক্ষ টাকা। এ ছাড়াও মেয়াদের প্রথম পাঁচ বছরে হাজার টাকায় ৫০ টাকা করে অতিরিক্ত বিমা মূল্য দেওয়া হবে বলেই দাবি সংস্থার। রয়েছে বোনাসের সুবিধা।
গাড়ি ঋণের সঙ্গেই জীবন বিমা
শুধুমাত্র গ্রাহককে গাড়িঋণ দেওয়া নয়, তাঁদের জীবনের সুরক্ষা দিতেও এ বার উদ্যোগী হয়েছে টয়োটা ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস ইন্ডিয়া। এ জন্য ম্যাক্স লাইফ ইনশিওরেন্স-এর সঙ্গে জোট বেঁধেছে টয়োটা ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস কর্পোরেশনের শাখা সংস্থাটি। দুই সংস্থা মিলে ‘ম্যাক্স লাইফ গ্রুপ ক্রেডিট লাইফ সিকিওর’ নামের একটি প্রকল্প তৈরি করেছে। এর সাহায্যে ঋণের সঙ্গেই টয়োটা গাড়ির ক্রেতারা জীবনের সুরক্ষা পাবেন। ফলে বিমাকারীর হঠাৎ মৃত্যু হলেও যাতে পরিবারকে ঋণের চিন্তা করতে হবে না।