পেডিয়াট্রিক নার্স হওয়ার জন্য পড়াশোনা করছিলেন। তারপর পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক চিত্র সাংবাদিকের সঙ্গে পরিচয়।<br> ২০০১ সালে তখন থেকেই তার গ্ল্যামার দুনিয়ায় আসা।
সানি প্রথমে শুধুমাত্র মহিলাদের সঙ্গে পর্ন ফিল্ম করবেন বলে স্থির করেছিলেন।
২০০৪ সালে ‘দ্য গার্ল নেক্সট ডোর’-এ অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন।
বাবা মা তাঁকে ক্যাথোলিক স্কুলে ভর্তি করে দিয়েছিলেন।
২০০৪ সালে অ্যান্টি বুশ প্রচারের জন্য নিজের চুল ছেটে ফেলে প্রতিবাদ জানান।
১৫ বছর বয়স থেকে রোজগার শুরু করেন। কাজ পান জার্মান বেকারিতে।
পর্ন ছবির বাইরে ২০০৫ সালে একটি টিভি চ্যানেলে তাঁকে প্রথম দেখা যায়। একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে রেড কার্পেট রিপোর্টার হয়েছিলেন।
তাঁর জীবনের দ্বিতীয় ছবি ‘ভারচুয়াল ভিভিড গার্ল সানি লিওন’। ছবিটি করে তিনি এভিএন অ্যাওয়ার্ড জেতেন।<br> পর্নগ্রাফিতে যা অস্কারের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
২০১০ সালে ‘ম্যাক্সিম’ ম্যাগাজিনের সমীক্ষায় সানি মোস্ট ১২ পর্ন স্টারের তালিকায় উঠে আসেন।
প্লেবয় এন্টারপ্রাইজের ভাইস প্রেসিডেন্ট ম্যাট এরিকসনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।