টুকরো খবর

ডুয়ার্সের চা বাগানের ফের খাঁচাবন্দি হল চিতাবাঘ। মঙ্গলবার রাত ৮টা নাগাদ ডামডিম লাগোয়া গুডহোপ চা বাগানে একটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়। গুডহোপের হাতিজঙ্গল ডিভিশনে এক মাস ধরে চিতাবাঘ দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল। বাগান কর্তৃপক্ষের অভিযোগ পেয়ে ৭ দিন আগে খাঁচা বসায় বন দফতর। প্রতিদিনের মতই এদিনও বিকালে চিতাবাঘের টোপ হিসাবে খাঁচায় ছাগল দেওয়া হয়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২১ মে ২০১৪ ০১:৪২
Share:

ফের খাঁচায় বন্দি চিতাবাঘ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার

Advertisement

ডুয়ার্সের চা বাগানের ফের খাঁচাবন্দি হল চিতাবাঘ। মঙ্গলবার রাত ৮টা নাগাদ ডামডিম লাগোয়া গুডহোপ চা বাগানে একটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়। গুডহোপের হাতিজঙ্গল ডিভিশনে এক মাস ধরে চিতাবাঘ দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল। বাগান কর্তৃপক্ষের অভিযোগ পেয়ে ৭ দিন আগে খাঁচা বসায় বন দফতর। প্রতিদিনের মতই এদিনও বিকালে চিতাবাঘের টোপ হিসাবে খাঁচায় ছাগল দেওয়া হয়। এরপরই রাত ৮টা নাগাদ চিতাবাঘ বন্দি হলে পরে গর্জন শুনতে পান চা শ্রমিকেরা। মালবাজার বন্যপ্রানী স্কোয়াডের কর্মীরা বাগানে গিয়ে চিতাবাঘটিকে নিয়ে গরুমারার জঙ্গলে ছেড়ে দিতে নিয়ে যান। উল্লেখ্য, সোমবার ডুয়ার্সের নিদাম চা বাগানেও একটি চিতাবাঘ খাঁচাবন্দি হয়েছিল।

Advertisement

বিচ বাগানে হাতির হানা
নিজস্ব সংবাদদাতা • আলিপুরদুয়ার

দিনভর চা বাগানের ভিতরে দাপিয়ে বেড়াল হাতির পাল। মঙ্গলবার সকাল ৯টা নাগাদ কালচিনির বিচ চা বাগনের ১০ নম্বর সেকশনে ঢুকে পড়ে হাতির পালটি। বন্যপ্রাণ তিন বিভাগের আধিকারিক শ্বেতা রাই জানান, চারটি মহিলা হাতি ও তিনটি হস্তি শাবক ছিল ওই দলে। দিনভর হাতির পাল চা বাগানে কাটায়। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ছটা নাগাদ হাতির পালটি হাসিমারা জয়গাঁ সড়ক পার করে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের রায়মাটাং জঙ্গলের দিকে ঢুকে যায়। বন কর্মীরা জানিয়েছেন, এ দিন বেশ কয়েকটি হাতির দলটি বক্সা জঙ্গল থেকে বেরিয়ে বিচ চা বাগনে ঢোকে। কিছু হাতি তোর্সা নদী পেরিয়ে জলদাপড়ার হল্লাপড়া জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। বাকিরা বাগানে ঢোকে।

সর্পদষ্টের মৃত্যু

সাপের কামড়ে মৃত্যু হল কৃষকের। মঙ্গলবার দুপুরে, আলিপুরদুয়ারে শালকুমারহাট ২ পঞ্চায়েতের সুরিপাড়ায়। মৃতের নাম পরেশ চন্দ্র রায় (৫৫)। সকালে পরেশবাবু নিজের সুপারি বাগানের জঙ্গল সাফ ক। সেই সময় সাপটি তাঁর বাঁ পায়ে ছোবল মারে।


কৌতূহলে হাতির কাছাকাছি। যে কোনও সময় ঘটতে
পারে বিপদ। বিষ্ণুপুরের লটিহার গ্রামে। ছবি: শুভ্র মিত্র


মায়ের আঁচল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন