দই ডাল

বাঙালির সংসারে খুব বেশি ডালের রকমফের নেই। মধ্যযুগের ‘মুগ সূপে ইক্ষুরস’, ‘মসুরি মিশ্রিত মাস’ বা ‘ভ্রষ্ট মাস মদগ সুপে’র উল্লেখটুকুই রয়ে গিয়েছে প্রাচীন সাহিত্যে। আমাদের দৌড় তিতো-ডাল, সব্জি-ডাল আর আম-ডালে শেষ। অন্য ধরনের কিছু ডাল রান্নার রেসিপি লিখলেন ইরাবতী বসু। আজ রইল দই ডাল। বাঙালির সংসারে খুব বেশি ডালের রকমফের নেই। মধ্যযুগের ‘মুগ সূপে ইক্ষুরস’, ‘মসুরি মিশ্রিত মাস’ বা ‘ভ্রষ্ট মাস মদগ সুপে’র উল্লেখটুকুই রয়ে গিয়েছে প্রাচীন সাহিত্যে। আমাদের দৌড় তিতো-ডাল, সব্জি-ডাল আর আম-ডালে শেষ। অন্য ধরনের কিছু ডাল রান্নার রেসিপি লিখলেন ইরাবতী বসু। আজ রইল দই ডাল।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১৭ জুন ২০১৬ ১৯:২৬
Share:

উপকরণ

Advertisement

ছোলার ডাল: এক কাপ

ফেটানো টক দই: ৩/৪ কাপ

Advertisement

গোটা জিরে: এক চা চামচ

হলুদ: আধ চা চামচ

হিং: একচিমটে

আদা-রসুনের পেস্ট: এক চা চামচ

ক্যাপসিকাম কুচি: আধ কাপ

নুন-চিনি: স্বাদ মতো

ধনে পাতা: এক মুঠো

পদ্ধতি

ছোলার ডাল রাতভর ভিজিয়ে পরদিন জলে আর একবার ধুয়ে নিন। নুন-হলুদ আর দু’কাপ জল দিয়ে প্রেশার কুকারে ডালের তিনটে হুইসল দিন। ঠান্ডা হলে সিদ্ধ ডাল ঢেলে রাখুন পাত্রে। কড়ায় তেল দিয়ে গোটা জিরে ফোড়ন দিন। হিং আর আদা-রসুনের পেস্ট দিয়ে কয়েক সেকেন্ড নেড়ে ক্যাপসিকাম দিন। এবার ডাল সিদ্ধ দিয়ে মিনিট পাঁচেক ফোটান। আঁচ একেবারে কমিয়ে ফেটানো দই ঢেলে দিন কড়ায়। কম আঁচেই মিনিট দু’য়েক ফুটিয়ে গ্যাস বন্ধ করে দিন। এটা অনেকটা কাড়ির মতো খেতে, শুধু বেসনের বদলে ছোলার ডাল ব্যবহার করা হয়েছে। ক্যাপসিকাম কচকচে থাকলে ভাল লাগবে, অন্য রকমের গন্ধ আসবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন