সৈয়দ আফ্রিদি। ছবি: সংগৃহিত।
আফ্রিদিকে এ বার প্রায় সরাসরিই বার্তা দিয়ে দিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। এতদিন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলার চেষ্টা করলেও এ বার সেন্ট্রাল চুক্তি থেকেই বাদ দেওয়া হল দেশের সব থেকে গ্ল্যামারাস ক্রিকেটারকে। ভারতে আয়োজিত টি২০ বিশ্বকাপের পর থেকেই বিদায় ঘণ্টা বেজে গিয়েছিল তাঁর। অধিনায়কত্ব থেকেও সরে দাঁড়াতে হয়েছিল। কিন্তু নিজে থেকে অবসর নেওয়ার কথা জানাননি তিনি।
তিন ফর্ম্যাটেই দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। গত সেন্ট্রাল চুক্তিতে সর্বোচ্চ ‘এ’ বিভাগেই ছিলেন আফ্রিদি। আর এ যাত্রায় জায়গাই পেলেন না চুক্তিতে। শুধু তিনি নন এই বাদের তালিকায় রয়েছেন সৈয়দ আজমল। আগের চুক্তিতে তাঁর উপর আইসিসির নির্বাসন থাকলেও তাঁকে রাখা হয়েছিল। তিনি শেষ দেশের হয়ে খেলেছেন ২০১৫র এপ্রিলে। এ ছাড়া বাদ পড়েছেন বাঁ হাতি স্পিনার জুনেইদ খান। উঠে এসেছেন লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহ। অধিনায়ক মহম্মদ হাফিজ ও শোয়েব মালিককে রেখে দেওয়া হয়েছে চুক্তিতে। চুক্তিতে থাকলেও আহমেদ শেহজাদ ও উমর আকমলের অধঃপতন হয়েছে।
প্রথম বিভাগ: মিসবা-উল-হক, মহম্মদ হাফিজ, শোয়েব মালিক, ইয়াসির শাহ, সরফরাজ আহমেদ, আজহার আলি ও ইউনিস খান।
দ্বিতীয় বিভাগ: ওয়াহাব রিয়াজ, আসাদ শফিক, রাহত আলি, মহম্মদ আমির।
তৃতীয় বিভাগ: হ্যারিস সোহেল, মহম্মদ রিজওয়ান, শান মাসুদ, মহম্মদ ইরফান, ইমরান খান সিনিয়র, সামি আসলাম, বাবর আজম, ইমাদ ওয়াসিং, খালিদ লতিফ, শারজিল খান, হাসান আলি, সোহেল খান, সোহেল তনভীর, মহম্মদ নাওয়াজ, আনোয়ার আলি, মহম্মদ আসগর, জুলফিকার বাবর, আহমেদ শেহজাদ ও উমর আকমল।
আরও খবর
বিরাট নির্ভরতা সমস্যায় ফেলছে ভারতকে মনে করেন সৌরভ