শোনা গিয়েছিল মহম্মদ আলির মৃত্যুর পর তাঁর মস্তিষ্ক রিসার্চের জন্য দেওয়া হবে। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর যখন সেই প্রশ্ন এল তখন মহম্মদ আলির ডাক্তার সাফ জানিয়ে দিলেন তেমন কোনও পরিকল্পনা মহম্মদ আলি ও তাঁর পরিবারের ছিল না। ডাক্তার আবে লিবারম্যানকে যখন সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় তখন তিনি বলেন, ‘‘একদমই তেমন কথা ছিল না।’’ লিবারম্যান আরও বলেন, আলি কখনওই মনে করতেন না যে তাঁর পার্কিনসন্সের জন্য তাঁর বক্সিং পুরোপুরি দায়ী। লিবারম্যান সেই ডাক্তার যিনি ১৯৮৪তে আলির রোগ ধরেছিলেন। ডাক্তার জানিয়েছেন, আলির এই রোগ অনেক আগে থেকেই।
১৯৮০তে ল্যারি হোমসের সঙ্গে বাউটের সময় মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন মহম্মদ আলি। ভাবা হত তার পর থেকেই আলির পার্কিনসন্স দেখা দেয়। আলি নিজেও তেমনটাই মনে করতেন। যদিও ডাক্তারের দাবি অন্য।
আরও খবর
ঘুষোঘুষি খেলায় দিয়ে গেলেন জীবনের গান