Coronavirus

চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চ্যালেঞ্জ প্রিয়ার

কান্নুরে কোচ প্রিয়া সেই একই সহায়তা কেন্দ্রে সাহায্য করছেন, যেখানে জাতীয় দল এবং জামশেদপুর এফসি-র ফুটবলার সি কে বিনীতও কাজ করছেন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২০ ০২:৫১
Share:

উদাহরণ: প্রিয়া (ডান দিকে)।

মাস দু’য়েক আগেই তাঁর কোচিংয়ে গোকুলম কেরল এফসি দল মেয়েদের আই লিগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এখন তিনিই করোনাভাইরাসের জন্য লকডাউনে মানুষের কাছে খাবার আর ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার কাছে সাহায্য করছেন। তিনি প্রিয়া পি ভি।

Advertisement

কান্নুরে কোচ প্রিয়া সেই একই সহায়তা কেন্দ্রে সাহায্য করছেন, যেখানে জাতীয় দল এবং জামশেদপুর এফসি-র ফুটবলার সি কে বিনীতও কাজ করছেন। প্রিয়াদের সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল, প্রয়োজন অনুযায়ী ওষুধ সবার কাছে পৌঁছে দিতে পারা। ‘‘আমরা এক এক দিনে দেড়শো থেকে দুশো ফোন পাচ্ছি। বেশির ভাগই ওষুধের জন্য। চেষ্টা করছি যাঁরা ওষুধ চাইছেন, তাঁদের সেটা যেন পৌঁছে দিতে পারা যায়,’’ বলেছেন প্রিয়া। যিনি এর আগে ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ দলকেও কোচিং করিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, ‘‘ওষুধ চেয়ে যাঁরাই ফোন করছেন, কারও অনুরোধই ফেরানো হচ্ছে না। শুধু ওষুধই নয়, খাদ্যসামগ্রীর জন্যও যাঁরা ফোন করছেন, আমরা চেষ্টা করছি প্রয়োজন মতো তা পৌঁছে দেওয়ার। তবে সবার কথাই তো মাথায় রাখতে হচ্ছে। তাই সকলেই যেন সমান পরিমাণে সব কিছু পান, সেটাও দেখছি।’’

এলাকার ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্য পেশার মানুষেরও প্রয়োজন মেটানোর চেষ্টা করছে এই সহায়তা কেন্দ্রটি। কান্নুরে প্রধান সহায়তা কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রিয়া এবং বিনীত আশপাশের জেলা থেকেও ফোন পাচ্ছেন। যেখানে সহায়তা কেন্দ্রের শাখা খোলা হয়েছে।

Advertisement

আরও পড়ুন: ধোনি আর পন্টিংয়ের চরিত্রে এই বিশেষ মিল খুঁজে পেলেন মাইক হাসি

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement