উৎসব: দলের তৃতীয় গোলের পরে ইয়ামাল। ছবি: গেটি ইমেজেস।
উয়েফা নেশনস লিগে সেমিফাইনালে স্পেন ৫-৪ গোলে হারাল ফ্রান্সকে। ফাইনালে লামিন ইয়ামালদের সামনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর পর্তুগাল।
বৃহস্পতিবার প্রথম থেকেই দাপট দেখিয়ে স্পেন বিরতির আগেই ২-০ গোলে এগিয়ে যায় নিকো উইলিয়ামস ও মিকেল মেরিনোর গোলে। বিরতির পরে ইয়ামাল ৫৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে ৩-০ করেন। এর পরে ৬৭ মিনিটে দলের চতুর্থ গোলও করেন বার্সেলোনার তারকা। তার কিছুক্ষণ পরেই স্পেনের পাঁচ নম্বর গোল করেন পেদ্রি। ফ্রান্সের হয়ে ৫৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে কিলিয়ান এমবাপে, ৭৯ মিনিটে রায়ান শেরকি গোল করে ব্যবধান কমান। তৃতীয় গোল আত্মঘাতী। সংযুক্ত সময়ে চতুর্থ গোল রন্ডাল কোলো মুয়ানির।
ফাইনালে স্পেনের সামনে পর্তুগাল। বুধবার জার্মানিকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে পর্তুগাল। ২০১৯ সালে উদ্বোধনী নেশনস লিগ জেতার পরে আবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোদের সামনে। পাশাপাশি জার্মানিকেও ২০০০ সালের পরে প্রথম হারাল পর্তুগাল। জয়সূচক গোলটি করেন রোনাল্ডো। যা তাঁর ১৩৭তম আন্তর্জাতিক গোল।
তবে তাঁর গোল নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। জার্মানি দাবি করতে থাকে, অফসাইডে গোল করেছেন রোনাল্ডো। যদিও ভার-এর সাহায্য নিয়ে গোল দেওয়া হয় রোনাল্ডোদেরই। ম্যাচের প্রথমার্ধে দাপট দেখিয়েছিল জার্মানিই। তবুও প্রথমার্ধের শেষে স্কোরলাইন ছিল গোলশূন্য। তবে ৪৮ মিনিটে জার্মানি এগিয়ে যায়। জোশুয়া খিমিচের পাস থেকে হেডে গোল করেন ফ্লোরিয়ান রিটজ়। ৬৩ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দুরন্ত শটে রোনাল্ডোর দলের হয়ে সমতা ফেরান ফ্রান্সিসকো কোসেসো। ২০০০ সালে শেষ বার যখন পর্তুগাল হারিয়েছিল জার্মানিকে, সেই ম্যাচে তাঁর বাবা সের্খিয়ো হ্যাটট্রিক করেছিলেন। পাঁচ মিনিট পরে নুনো মেন্ডেসের পাস থেকে ২-১ করে ফেলেন রোনাল্ডো।
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে