অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে ওঠার পর এ বার সত্যিই মারা গেলেন হানিফ মহম্মদ

মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হল না। বৃহস্পতিবার করাচির হাসপাতালেই মারা গেলেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার হানিফ মহম্মদ।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১১ অগস্ট ২০১৬ ১৯:৩৭
Share:

হানিফ মহম্মদ। ২১ ডিসেম্বর ১৯৩৪—১১ অগস্ট ২০১৬

মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হল না। বৃহস্পতিবার করাচির হাসপাতালেই মারা গেলেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার হানিফ মহম্মদ। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।

Advertisement

শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ক্যানসার আক্রান্ত এই ক্রিকেটারকে মাসখানেক আগে করাচির হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ভেন্টিলেশনে থাকাকালীন সেখানে ররিবার থেকেই তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হতে শুরু করে। দীর্ঘ ৬ মিনিটের জন্য তাঁর হৃদযন্ত্র স্তব্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালে উপস্থিত ছেলে শোয়েব মহম্মদকে এই খবরটা চিকিৎসকেরা জানান। এর পরই খবর রটে যায় যে হানিফ মহম্মদের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু তারপর অবিশ্বাস্যভাবে তিনি আবার বেঁচে যান। সচল হয়ে যায় তাঁর হৃদযন্ত্র। কিন্তু সেই জীবন বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয়নি। শেষমেশ মৃত্যুর কোলেই ঢলে পড়েন তিনি।

আরও পড়ুন:

Advertisement

৬ মিনিট হৃদযন্ত্র স্তব্ধ থাকার পর বেঁচে ওঠা সম্ভব? কী বলছে চিকিৎসা বিজ্ঞান

বদলার আগুনে ফের ফেল্পস-রূপকথা

মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হল না। বৃহস্পতিবার করাচির হাসপাতালেই মারা গেলেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার হানিফ মহম্মদ।

শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ক্যানসার আক্রান্ত এই ক্রিকেটারকে মাসখানেক আগে করাচির হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ভেন্টিলেশনে থাকাকালীন সেখানে ররিবার থেকেই তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হতে শুরু করে। দীর্ঘ ৬ মিনিটের জন্য তাঁর হৃদযন্ত্র স্তব্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালে উপস্থিত ছেলে শোয়েব মহম্মদকে এই খবরটা চিকিৎসকেরা জানান। এর পরই খবর রটে যায় যে হানিফ মহম্মদের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু তারপর অবিশ্বাস্যভাবে তিনি আবার বেঁচে যান। সচল হয়ে যায় তাঁর হৃদযন্ত্র। কিন্তু সেই জীবন বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয়নি। শেষমেশ মৃত্যুর কোলেই ঢলে পড়েন তিনি।

২০১৩ সাল থেকে হানিফ মহম্মদ ক্যানসারে আক্রান্ত। বিদেশেও তাঁর চিকিৎসা হয়েছে। কয়েক বছর সুস্থ থাকার পর ক্যানসারের জীবাণু শরীরে ছড়িয়ে পড়ায় আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। মাস খানেক আগে করাচির আগা খান হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। সেখানে চিকিৎসা চললেও দিন দিন তাঁর অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। এই দিন চিকিৎসা চলাকালীনই হঠাৎ তাঁর হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৬ মিনিটের জন্য তা পুরোপুরি স্তব্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসকেরা ধরেই নিয়েছিলেন যে তিনি মারা গিয়েছেন। পরিবারকে তাঁর এই অবস্থার কথা জানানোও হয়। খুব দ্রুত সেই খবর হাসপাতালের গণ্ডি পেরিয়ে বাইরে রটে যায়। সকলে যখন প্রায় তাঁর বাঁচার আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন, সে সময়ই সেই সুখবরটা জানান চিকিৎসকেরা। জানা যায় যে, তাঁর হৃদযন্ত্র আবার চালু হয়ে গিয়েছে। কিন্ত তা বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয়নি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন