সদ্য শেষ হয়েছে এ বছরর আইপিএল। ভিন্ দেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে সমান দাপটে দেখা গিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। অনেক নতুন প্রতিভার খোঁজও মিলেছে আইপিএল-এ। দেখে নেওয়া যাক আইপিএলের নিরিখে সেরা ভারতীয় একাদশ কেমন হতে পারে।
কেএল রাহুল: আইপিএল যেন নতুন জন্ম দিল রাহুলকে। ইনিংসের শুরুতে রাহুল-ঝড় অবশ্যই বড় পাওনা। ওপেনের দায়িত্বটা রাহুলের উপরই থাকুক।
অম্বাতী রায়ুডু: চেন্নাইয়ের অম্বাতী রায়ুডু অনেক সমীকরণ ভেঙে বুঝিয়ে দিয়েছেন বয়স কোনও বাধাই নয়। ৩০য়ের উপর বয়স হলেও যে টি২০-তে চমক দেওয়া যায়, তার বড় উদাহরণ রায়ুডু।
বিরাট কোহালি: ব্যাটসম্যান-টিম ম্যান সব দিক থেকে অন্যতম। সেরাদের মধ্যে তিনি তো থাকবেনই। এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা ক্রিকেটারদের তালিকায় নাম রয়েছে।
ঋষভ পন্থ: স্টাইলিশ প্লেয়ার অব দ্য সিজন হয়েছেন। দিল্লির তরুণ ব্যাটসম্যানটি একের পর এক বিস্ময় সৃষ্টি করে চলেছেন।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি: সেরা একাদশের অধিনায়ক তাঁকে ছাড়া আর কাউকে ভাবা যায় না। এখনও ‘মিস্টার কুল’-এর বিকল্প ভারতীয় দলে কেউ নেই।
দীনেশ কার্তিক : যত দিন যাচ্ছে ততই নিজেকে পরিণত করে তুলেছেন কলকাতার অধিনায়ক দীনেশ কার্তিক। এই মুহূর্তে যা অবস্থা তাতে টি২০ ম্যাচে কার্তিকের বিকল্প বোধ হয় কেউ নেই।
হার্দিক পাণ্ড্য: অলরাউন্ডার পাণ্ড্য ফিল্ডার হিসেবেও অসাধারণ। দ্রুত রান তোলার ক্ষমতা আছে, বোলিংয়ের হাতটাও বেশ।
কুলদীপ যাদব: ভারতীয় স্পিন আক্রমণের নয়া চমক বলা চলে। যে কোনও সময় উইকেট তুলে নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। আইপিএল-এ কলকাতার বড় ভরসা ছিলেন।
মায়াঙ্ক মারকান্দে: স্পিন বিভাগের দায়িত্ব কুলদীপের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন মায়াঙ্ক। মুম্বইয়ের এই সদস্য আইপিএলে বড় চমক বটে।
সিদ্ধার্থ কল : পেস আক্রমণের দায়িত্ব সামলানোর কাজটা সিদ্ধার্থ কলের হাতে ছাড়া যেতে পারে। আইপিএলে হায়দরাবাদের হয়ে বেশ খেলেছেন।
উমেশ যাদব: ভারতীয় দলের পেস আক্রমণের গুরুদায়িত্ব সামলে আসছেন। আরসিবির হয়েও ভাল খেলেছেন। সেরা একাদশে তাঁকে বাদ দেওয়া চলে না।