সেঞ্চুরির পর হাশিম আমলা। ছবি: পিটিআই।
পঞ্জাব ১৯৮/৪ (২০ ওভার)
মুম্বই ১৯৯/২ (১৫.৩ ওভার)
২৭ বল বাকি থাকতেই দুরন্ত জয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। দুই ওপেনা পার্থিব পটেল ও জোস বাটলারই তৈরি করে দিয়েছিল রাস্তাটা। শেষ করলেন নিতিশ রানা ও হার্দিক পাণ্ড্য। পার্থিবের ১৮ বলে ৩৭ রান, বাটলারের ৩৭ বলে ৭৭ রানের সুবাদে এগিয়েই গিয়েছিল জয়ের দিকে। শেষ রানার ৩৪ বলে ৬২ ও পাণ্ড্যর ৪ বলে ১৫ রানের অপরাজিত ইনিংসে বাজিমাত মুম্বইয়ের। বৃথা হয়ে গেল আমলার সেঞ্চুরি। ১৫.৩ ওভারে দু’উইকেট হারিয় জয়ের রান তুলে নিল মুম্বই।
আমলা ও ম্যাক্সওয়েলের ব্যাটে মুম্বইয়ের সামনে ১৯৯ রানের লক্ষ্যমাত্র রাখল পঞ্জাব। টস জিতে ইনদওরের মাঠে পঞ্জাবকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। হাশিম আমলা যে এই ইনিংস খেলে ফেলবেন সেটা কে জানত। তাঁর টি২০ কেরিয়ারে এই প্রথম সেঞ্চুরি এল। আইপিএল-এর হাত ধরে টি২০তে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে প্রথম সেঞ্চুরিটি করে ফেললেন আমলা। ৬০ বলে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকলেন তিনি। তাঁর ব্যাট থেকে এল আটটি বাউন্ডারি ও ছ’টি ওভার বাউন্ডারি। আমলার সঙ্গে ওপেন করতে এসে শ্যন মার্শ ২৬ রানের ইনিংস খেললেও ঢুকে পড়লেন অন্য এক রেকর্ডে। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ৫০০ রান লেখা হল তাঁর নামের পাশে। ঋদ্ধিমান সাহা ১১ রান করে ফিরলেন প্যাভেলিয়নে। চার নম্বরে নেমে দারুণ ব্যাট করলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। বুমারাহর বলে বোল্ড হওয়ার আগে ১৮ বলে করলেন ৪০ রান। তাঁর এই ইনিংস সাজানো ছিল চারটি বাউন্ডারি ও তিনটি ওভার বাউন্ডারিতে।
আরও খবর: আমার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করার ক্ষমতা কারও নেই
মুম্বইয়ের বোলাররা আমলা ঝড় থামাতে না পারলেও ম্যাকক্লেনাঘানের ঝুলিতে এল জোড়া উইকেট। একটি করে উইকেট নিলেন ক্রুণাল পাণ্ড্য ও বুমরাহ।