গঙ্গায় পদক ভাসাতে গিয়েও থমকালেন কুস্তিগিরেরা, কেন্দ্রকে পাঁচ দিনের সময়সীমা সাক্ষীদের
ভারতীয় কুস্তি সংস্থার সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংহের গ্রেফতারির দাবিতে আন্দোলন করছেন কুস্তিগিরেরা। হরিদ্বারে গঙ্গায় নিজেদের পদক বিসর্জন দিতে গিয়েও দিলেন না কুস্তিগিরেরা।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
হরিদ্বারে গঙ্গায় পদক বিসর্জন দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কুস্তিগিরেরা। ছবি: পিটিআই
মূল ঘটনা
ঘটনাস্থল ছাড়লেন কুস্তিগিরেরা
হর কি পৌড়ী ঘাট ছাড়লেন কুস্তিগিরেরা। তাঁদের সেখান থেকে বার করে নিয়ে গেলেন কৃষক নেতারা।
কেন্দ্রকে পাঁচ দিনের সময়সীমা কুস্তিগিরদের
কেন্দ্রকে পাঁচ দিনের সময়সীমা দিয়েছেন কুস্তিগিরেরা। যদি পাঁচ দিনের মধ্যে তাঁদের দাবি না মেটে তা হলে আবার গঙ্গায় পদক বিসর্জন দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
সিদ্ধান্ত বদল কুস্তিগিরদের
কৃষক নেতাদের পরামর্শে সিদ্ধান্ত বদল করলেন কুস্তিগিরেরা। মঙ্গলবার গঙ্গায় পদক বিসর্জন দিলেন না তাঁরা।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত কৃষক নেতারা
কৃষক নেতারা এসে উপস্থিত হয়েছেন সেখানে। তাঁরা কুস্তিগিরদের সঙ্গে কথা বলছেন। তাঁরা যাতে পদক গঙ্গায় বিসর্জন না দেন সেই অনুরোধ করছেন কৃষক নেতারা। আলোচনা চলছে।
পদক বিসর্জন না দেওয়ার অনুরোধ সাধুদের
কুস্তিগিরদের কাছে এসেছেন বেশ কয়েক জন সাধু। তাঁরা জানিয়েছেন, কুস্তিগিরদের সমর্থন করতে এসেছেন। সেই সঙ্গে সাধুদের অনুরোধ, কুস্তিগিরেরা যেন পদক গঙ্গায় বিসর্জন না দেন।
এখনও বসে রয়েছেন কুস্তিগিরেরা
মাটিতেই বসে রয়েছেন সাক্ষী, বিনেশরা। তাঁদের চারদিকে মানবশৃঙ্খল করা হয়েছে। দু’এক জন ছাড়া পুলিশকর্মীদের দেখা মিলছে না। কুস্তিগিরেরা এখনও সংবাদমাধ্যমের সামনে কিছু বলেননি।
কুস্তিগিরদের সমর্থনে উঠছে স্লোগান
কুস্তিগিরদের সমর্থনে স্লোগান দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। অনেকে আবার কুস্তিগিরদের কাছে আবেদন করছেন, তাঁরা যেন পদক বিসর্জন না দেন। মাটিতে বসে পড়েছেন সাক্ষীরা। চোখে জল। যত সময় এগোচ্ছে তত ভিড় বাড়ছে হর কি পৌড়ী ঘাটে। ব্রিজভূষণের গ্রেফতারির দাবিতেও স্লোগান উঠছে সেখানে।
কান্নায় ভেঙে পড়লেন সাক্ষীরা
হর কি পৌড়ী ঘাটে দাঁড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন সাক্ষী মালিক, বিনেশ ফোগটেরা। বুকের কাছে একটি বাক্সে নিজেদের সব পদক ধরে রেখেছেন তাঁরা। সাক্ষীদের ঘিরে রয়েছেন পরিবারের লোকেরা। স্থানীয় অনেক মানুষ ভিড় করেছেন সেখানে।
হরিদ্বারে পৌঁছলেন কুস্তিগিরেরা
বিকাল ৫টা নাগাদ হরিদ্বারে পৌঁছে যান সাক্ষী মালিক, বিনেশ ফোগটেরা। সঙ্গে অলিম্পিক্স পদক-সহ বাকি সব পদক নিয়ে গিয়েছেন তাঁরা।