পেরুর নামী ফুটবলার পাওলো গেরেরো দাবি করলেন, তিনি অবিচারের শিকার। বেশ কিছু মাস আগে কোকেন নিয়ে ধরা পড়ায় তাঁর নির্বাসন হয়। সম্প্রতি নিয়ামক সংস্থা ‘ক্যাস’ শাস্তির মেয়াদ বাড়িয়ে ১৪ মাস করে। স্বভাবতই বিশ্বকাপের দলে তাঁকে শেষ পর্যন্ত রাখতে পারেনি পেরুর জাতীয় ফুটবল সংস্থা। অথচ রাশিয়ায় তাঁরই নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল।
হতাশ গেরেরো বলেছেন, ‘‘এমনটা হবে ভাবতে পারিনি। ওরা আমার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দিল।’’ তাঁর আরও প্রতিক্রিয়া, ‘‘মানছি একটা ভুল করেছিলাম। কিন্তু তার শাস্তি তো পেয়েছি। সুইৎজারল্যান্ডে শুনানির পরে আশা ছিল এ বার মুক্তি পাবই। অথচ ওরা আমার শাস্তির মেয়াদই বাড়িয়ে দিল’’
স্ট্রাইকার গেরোরো খেলেন ব্রাজিলের ফ্ল্যামেঙ্গোয়। পেরুর বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও ছিল। নির্বাসন উঠে যাচ্ছে ধরে নিয়ে তাঁকে প্রাথমিক দলেও রাখা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত গেরেরোকে বাদ দিতে বাধ্য হল পেরু। এখন যা অবস্থা তাতে ২০১৯ সালের জানুয়ারির আগে তাঁর মাঠে ফেরা হচ্ছে না।