অন্য রকম অভিজ্ঞতা, অন্য রকম গল্প। তবে আবেগটা একই রকম। ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সচিন
রিও দে জেনইরোর গেমস ভিলেজে ঢুকে সচিন রমেশ তেন্ডুলকরের কী মনে পড়ল?
আঠারো বছর আগের কুয়ালালামপুর মনে পড়ল!
আঠারো বছর আগের কুয়ালালামপুর মানে, কমনওয়েলথ গেমস। যেখানে ভারতীয় ক্রিকেট টিমের হয়ে গিয়েছিলেন সচিন। ক্রিকেট টিমের ওই একবারই কমনওয়েলথ গেমসে অংশ নেওয়া। যা ঘটেছিল ১৯৯৮ সালে।
স্প্রিন্টার দ্যুতি চাঁদের সঙ্গে। টুইটারে সচিন।
’৯৮-র পর ২০১৬। আঠারোটা বছর মাঝে। কিন্তু শনিবার যখন অলিম্পিক্স গেমস ভিলেজে ঢুকতে গেলেন সচিন, কমনওয়েলথের কুয়ালালামপুর এল পিছু-পিছু। সচিন বলেও দেন, ‘‘গেমস ভিলেজে ঢোকার অনুভূতিটা অসাধারণ। কমনওয়েলথের স্মৃতি মনে পড়ে যাচ্ছিল। যে বার ভারতীয় ক্রিকেট টিমের সঙ্গে আমি কমনওয়েলথ গেমসে গিয়েছিলাম। দু’টো গেমসের মধ্যে তুলনা হয় না, কিন্তু যে স্পিরিট আর এনার্জি ’৯৮-এর কমনওয়েলথে দেখেছি, সেটা একই আছে। আবহটাও একই রকম।’’
এ দিনই সচিন গেমস ভিলেজে গিয়ে ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে দেখা করেন। দীপা কর্মকার, দ্যূতিচাঁদ— অনেকের সঙ্গেই ছবি তোলেন সচিন। কোনও পরামর্শ দিলেন কাউকে? ‘‘অলিম্পিক স্পোর্টে আমি বিশেষজ্ঞ নই। তাই কখনওই বলতে যাব না কী ভাবে জিততে হবে। এরা সবাই চ্যাম্পিয়ন, এরা সবাই জানে জিততে গেলে কী করতে হবে। আমি শুধু বলতে গিয়েছিলাম যে, গোটা দেশ তোমাদের সঙ্গে আছে,’’ বলে দেন সচিন।