প্রত্যয়ী: হারের ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে মরিয়া সঞ্জয়। ফাইল চিত্র
চার্চিলের কাছে আই লিগে প্রথম হারের পর মোহনবাগান কোচ সঞ্জয় সেন আত্মসমালোচনার মাঝেও খুঁজে পাচ্ছেন আত্মবিশ্বাস।
কখনও তিনি বলছেন, ‘‘রক্ষণে অসংখ্য ভুলের মাশুল-ই দিতে হয়েছে গোয়ার মাঠে।’’ কখনও বলছেন, ‘‘লম্বা লিগে হার আসবেই। এখনও আটটা ম্যাচ বাকি।’’
যদিও চার্চিলের বিরুদ্ধে কী কারণে এই অকস্মাৎ হার? আই লিগ এবং এএফসি কাপে পর পর ম্যাচ নাকি ফুটবলারের ক্লান্তি— এ সব নিয়ে রবিবার মুখ খুলতে চাননি মোহনবাগান কোচ। গোয়া থেকে মুম্বই হয়ে এ দিন সকালেই কলকাতায় ফেরে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। ভোর রাতেই হোটেল ছাড়তে হওয়ায় বাড়ি ফিরে রবিবার সারা দিন প্রায় ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন সনি নর্দে, ড্যারেল ডাফিরাও। সূত্রের খবর, শনিবার ম্যাচ হেরে ড্রেসিংরুমেই ফুটবলারদের সামনেই হতাশা প্রকাশ করেন মোহনবাগান কোচ। যেখানে উঠে আসে দুই স্টপার আনাস ও এদুয়ার্দোর বোঝাপড়ার অভাব, দুই সাইডব্যাক প্রীতম এবং শুভাশিসের রক্ষণের সময় দুর্বল কভারিং, মাঝমাঠ থেকে বল বাড়ানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদিও চার্চিলের কাছে হারের জেরে প্রবীর, কাতসুমিদের মনোবল যাতে ধাক্কা না খায় তার জন্য নাকি ড্রেসিংরুমেই সঞ্জয় ফুটবলারদের বলেন, একটা হারেই সব শেষ যায়নি। ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব নয়।’’