প্রত্যেকেই সফল ক্রিকেটার। দেশের পাশাপাশি বিদেশের মাটিতেও নিজেদের সুনাম বজায় রেখেছেন। এ বারের অস্ট্রেলিয়া সফরেও এই সব ভারতীয় ক্রিকেটারদের দিকে নজর থাকবে। তবে, খুব সম্ভবত এ বারের সফর বেশ কয়েক জন ভারতীয় ক্রিকেটারের শেষ অস্ট্রেলিয়া সফর হতে চলেছে। দেখে নেওয়া যাক এমনই কয়েক জনকে। অলঙ্করণ: তিয়াসা দাস।
উমেশ যাদব: টি২০তে তেমন ভাবে না খেললেও বাকি দুই ফর্ম্যাটের ক্রিকেটেই জাতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। খেলেছেন ৪০টি টেস্ট। ৭৫টি একদিনের ম্যাচ খেলেছেন।
উমেশ যাদব: বর্তমানে উমেশের বয়স ৩১ বছর। আগামী প্রায় চার বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া সফরের সম্ভাবনা নেই ভারতীয় দলের। ফলে ৩৫ বছর বয়সে এই পেসার দলে ডাক পাবেন, এমন সম্ভাবনা খুব কম।
রবিচন্দ্রন অশ্বিন: বর্তমানে ভারতীয় টেস্ট দলের অন্যতম ভরসার স্পিনার। যদিও বর্তমানে কুলদীপ-চহালের দাপটে সীমিত ওভারের ম্যাচে কিছুটা অনিয়মিত।
রবিচন্দ্রণ অশ্বিন: টেস্টে ৩৩৬টি উইকেট নেওয়া অশ্বিনের বয়স ৩৩য়ের কোঠায়। ফলে আগামী সফরে অশ্বিন দলে থাকবেন, তাঁর খুব বড় সমর্থকও আশা করেন না।
ইশান্ত শর্মা: ভুবি-বুমরা-খলিলদের দাপটে একদিনের ম্যাচে এখন খানিকটা অনিয়মিত। তবে টেস্টে দলের নিয়মিত সদস্য। চলতি অস্ট্রেলিয়া সফরে ইশান্তের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ চলেছে।
ইশান্ত শর্মা: এখনই তিরিশ বছর হয়ে গিয়েছে ইশান্তের। চার বছরের আগে অস্ট্রেলিয়া সফর নেই বলা চলে। চোটপ্রবণ এই পেসারের পক্ষে ৩৪ বছরে দাপিয়ে খেলা চালিয়ে যাওয়া খুবই কঠিন।
পার্থিব পটেল: মাত্র ১৭ বছর বয়সে টেস্ট খেলেছিলেন। মাঝে মধ্যে দল থেকে বাদ পড়েছেন। বেশ কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসও রয়েছে তাঁর। এ বারের সফরে টেস্টে দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক হিসেবে দলে রয়েছেন।
পার্থিব পটেল: ২৫টি টেস্টে খেলা পার্থিবের এখন বয়স ৩৩ বছর। স্বাভাবিক ভাবেই চার বছর পরে তিনি দলে থাকবেন, তার সম্ভাবনা খুবই কম।
মুরলি বিজয়: টেস্ট ওপেনার হিসেবে ভারতীয় দলে রয়েছেন। তবে সীমিত ওভারের ম্যাচে তেমন কিছু করতে পারেননি।
মুরলি বিজয়: ৩৪ বছরের মুরলি পরের বার দলে থাকবেন না, সেটা বলাই চলে।