এক ঝলকে দেখে নিন বিশ্ব ফুটবলের এমন কিছু ঘটনা, যা চিরকাল অমর হয়ে থাকবে ফুটবল সার্কিটে।
১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করা মারাদোনার ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে অনন্য জায়গা করে নিয়েছে।
মর্কো মাতেরাজ্জিকে মারা জিদানের এই ঢুঁসোকেই ফ্রান্সের ২০০৬ বিশ্বকাপ হারার অন্যতম কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়। এই ঢুঁসো মারার পরই লাল কার্ড দেখে বিশ্বকাপের ফাইনালে মাঠ ছাড়তে হয় জিদানকে।
২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপে ভ্যান পার্সির হাওয়ায় ভেসে হেডে করা এই গোল তাঁকে ফ্লায়িং ডাচম্যানের আখ্যা দিয়েছিল। নেদারল্যান্ডস ম্যাচটি জিতেছিল ৫-১ গোলে। (এই প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশের সময় ভুলবশত লেখা হয়েছিল স্পেন ম্যাচটি ৫-১ গোলে হারিয়েছিল নেদারল্যান্ডসকে। সঠিক ফলাফলটা ঠিক উল্টো। এই অনিচ্ছাকৃত গুরুতর ত্রুটির জন্য আমরা দুঃখিত।)
বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম সেরা গোল এটি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৭ গজ দূর থেকে বাইসাইকেল কিকে গোলটি করেছিলেন ইব্রাহিমোভিচ।
কিংবদন্তি এই কলোম্বিয়ান গোলরক্ষকের স্কর্পিয়ান কিক করে গোল সেভ এখনও মুগ্ধ করে দেয় ফুটবল সার্কিটকে।
দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে লাগাতার সার্ভিস দেওয়ার পর ২০১৭ সালে রোমাকে বিদায় জানান তোত্তি। তোত্তির শেষ ম্যাচে গ্যালারি ভর্তি রোমা সমর্থক সম্মান জানায় তাঁকে। সম্মান জানানো হয় ক্লাবের পক্ষ থেকেও।
স্প্যানিশ সুপার কাপে বার্সেলোনার বিপক্ষে গোল করে বার্সেলোনা সমর্থকদের সামনে রোনাল্ডো। তাঁর দিকে তাকিয়ে আছেন জেরার্ড পিকে।
১৯৯৪ বিশ্বকাপে ইউএসএ-র বিপক্ষে আত্মঘাতী গোল করায়, দেশে ফিরে আততায়ীদের গুলিতে প্রাণ হারাতে হয় এস্কোবারকে। ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম বেদনাদায়ক ঘটনা এটি।
আর্জেন্তিনার জার্সি গায়ে শেষ গোলের পর ফুটবল রাজপুত্র।
১৯৯৪ বিশ্বকাপ ফাইনালে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণী পেনাল্টি মিস করেন রবার্তো।
২০০২ বিশ্বকাপ ফাইনালে ব্রাজিলকে চ্যাম্পিয়ন করার পর রোনাল্ডোকে শুভেচ্ছা ফুটবল কিংবদন্তি পেলের। ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে ২টি গোল ছিল রোনল্ডোর।
রোনাল্ডিনহোর কৃতিত্বকে কুর্ণিশ ফুটবল রাজপুত্রের।
সৌজন্য বিনিময় ক্রীড়াজগতের দুই সম্রাট পেলে এবং মহম্মদ আলির মধ্যে। এক জন ফুটবল সম্রাট এবং অন্য জন রিংয়ের।