বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে টিমকে জেতালেন ওয়ার্নার। ছবি: বিসিসিআই।
ইশান্ত শর্মার শেষ বলটা গোলার মতো স্টেডিয়ামে উড়িয়ে দেওয়ার পরও উল্টে ব্যাটসম্যানকেই জড়িয়ে ধরলেন সানরাইজার্স বোলার। ততক্ষণে শেষ ওভারে তিনটে ছক্কা ও একটা বাউন্ডারি হজম করা ইশান্তের মুখে হাসি। ‘কিলার মিলার’ কী বস্তু সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েও কিঙ্গস ইলেভেন পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ম্যাচটা যে জিততে পেরেছেন সেই খুশিতেই হয়তো। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তুলতে হত ২৮ রান। তিনটে ছক্কা আর একটা চারে শেষ ওভারে ২২ রানে আটকে না গেলে দিনটা মিলারেরই(৪৪ বলে ৮৯ ন.আ.) হত। অথচ ডেভিড ওয়ার্নারের ৫২ বলে ৮১ রানের দাপটে এ দিন সানরাইজার্সের ১৮৫-৫ এর জবাবে একটা সময় ৯৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল কিঙ্গস। দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান নামার পর তাঁদের জয়ের আশা অবশ্য শেষ বল পর্যন্ত ছিল। শেষ পর্যন্ত পঞ্জাব থামল ১৮০-৭।
মিলার কাঁটায় ক্ষতবিক্ষত হওয়ার থেকে বেঁচে গিয়ে প্লে অফে যাওয়ার সম্ভাবনাও উজ্জ্বল হল ওয়ার্নারদের। পয়েন্ট টেবলে তিনে উঠে এল সানরাইজার্স। ১২ ম্যাচে পয়েন্ট ১৪।