Venkatesh Prasad

দ্রাবিড়ের পর ইন্দিরানগরের নতুন গুন্ডা প্রসাদ, উঠে এল সোহেলের সঙ্গে সেই ঝামেলা

১৯৯৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ভারত বনাম পাকিস্তানের ম্যাচে আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছিল আমির সোহেল-প্রসাদ দ্বৈরথ।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০২১ ১৬:২৯
Share:

বেঙ্কটেশ প্রসাদ। ফাইল ছবি

‘রাগী’ রাহুল দ্রাবিড়ের বিজ্ঞাপনের ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া মাত্রই তুমুল জনপ্রিয় হয়েছে। বিশেষ করে জনপ্রিয় হয়েছে তাঁর বলা ‘ইন্দিরানগর কা গুন্ডা’। অনেকেই নেটমাধ্যম নিজের সাহসিকতা বোঝাতে এই বাক্য ব্যবহার করছেন। বেঙ্কটেশ প্রসাদও তাঁর ব্যতিক্রম নন। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে বেঙ্গালুরুতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে এই বাক্য ব্যবহার করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন পেসার। সেখানে পাকিস্তানের এক ক্রীড়া সঞ্চালক কটাক্ষ করতে গিয়েছিলেন প্রসাদকে। পাল্টা টুইটে ওই সঞ্চালককে উচিত জবাব দিলেন প্রসাদ।

Advertisement

১৯৯৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ভারত বনাম পাকিস্তানের ম্যাচে আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছিল আমির সোহেল-প্রসাদ দ্বৈরথ। মারমুখী সোহেল সে বার প্রসাদকে একটি বাউন্ডারি মারার পরেই ব্যাট দিয়ে ইঙ্গিত করে তাঁকে সীমানার ধার থেকে বল কুড়িয়ে আনতে বলেছিলেন। পরের বলেই সোহেলের অফস্টাম্প ছিটকে দেন প্রসাদ। তারপরে আঙুল দেখিয়ে তাঁকে ড্রেসিংরুমে ফেরত যাওয়ার নির্দেশ দেন।

সেই ছবি পোস্ট করে প্রসাদ টুইটারে লিখেছেন, “বেঙ্গালুরুতে সেদিন ১৪.৫ ওভারে সোহেলকে আমি বলেছিলাম— ইন্দিরানগর কা গুন্ডা হুঁ ম্যায়।” সেই পোস্টেই পাকিস্তানের সঞ্চালক নাজিব উল-হাসনাইন মন্তব্য করেছিলেন, “ওটাই প্রসাদের জীবনের একমাত্র কৃতিত্ব।”

Advertisement

সঙ্গে সঙ্গে প্রসাদ উত্তর দেন, “না নাজীব ভাই। ভবিষ্যতের জন্যেও কিছু রেখে দিয়েছিলাম। ১৯৯৯-এ ইংল্যান্ডে পরের বিশ্বকাপেই ম্যাঞ্চেস্টারে ২৭ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলাম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ওরা ২২৮ রানও তাড়া করে তুলতে পারেনি।” বলা বাহুল্য, প্রসাদের এই উত্তর ব্যপক জনপ্রিয় হয়েছে ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement