নির্বাচনী ঝামেলার জেরে কেকেআর বনাম মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ম্যাচ হারানোর আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যে নতুন বরাত পেয়ে গেল কলকাতার দর্শককুল।
আগামী ২৭ মে-র প্রথম কোয়ালিফায়ার পেয়ে গেল ইডেন গার্ডেন্স। শনিবার আইপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল বৈঠকরে পর সিএবির প্রস্তাবে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়ে গেল মুম্বইয়ে।
চেন্নাই পুরসভার সঙ্গে তামিলনাড়ু ক্রিকেট সংস্থার ঝামেলার কারণে চিপক থেকে চারটে ম্যাচ সরে গেল। দু’টো সিএসকে-র হোম ম্যাচ। যা কি না গেল রাঁচিতে। এ ছাড়াও একটা কোয়ালিফায়ার এবং একটি এলিমিনেটর হওয়ার কথা ছিল চিপকে। সে দু’টোও সরে গেল। কোয়ালিফায়ার পেয়ে গেল ইডেন। এবং পরের দিনের এলিমিনেটর পেয়ে গেল মুম্বইয়ের ব্র্যাবোর্ন স্টেডিয়াম।
এ দিন বৈঠকে বোর্ডের আইপিএল সংক্রান্ত অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট সুনীল গাওস্করের সঙ্গে টেলিকনফারেন্স মারফত কথা বলে নেওয়া হয় ইডেনকে ম্যাচ দেওয়ার ব্যাপারে। তবে একটা সময় কোচিও ইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছিল। কিন্তু মে-র শেষ দিকে কোচিতে বৃষ্টির আশঙ্কা আছে। প্রস্তাব তাই খারিজ হয়ে যায়।
তবে কলকাতার বরাত খুললেও কপাল পুড়ল মুম্বইয়ের। ওয়াংখেড়ের বদলে ১ জুনের আইপিএল ফাইনাল এ বার হবে বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। ওয়াংখেড়ে থেকে ম্যাচ সরিয়ে নেওয়ার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, সেখানকার হসপিট্যালিটি বক্সের অবস্থা খুব খারাপ। ফাইনালে যে রকম ভিভিআইপি সমাগম ঘটবে, তার প্রেক্ষিতে যথেষ্ট নয় ওয়াংখেড়ের হসপিট্যালিটি বক্স।