আজও ঢাকা রইল মাঠ। ছবি এপি।
সকালে অবস্থা অতটা খারাপ হবে বলে বোঝা যায়নি। দু’দলের ক্রিকেটাররাও তৈরি হয়ে গিয়েছিলেন। সকাল দশটা হোটেলের নাগাদ তাঁরা লবিতে নেমেও আসেন। প্রস্তুত হচ্ছিলেন মাঠে যাওয়ার জন্য। তখনই মাঠ থেকে খবর আসে, এখনই টিমকে স্টেডিয়ামে আসতে হবে না। অবস্থার উন্নতি হলে তবে যেন ক্রিকেটাররা হোটেল ছাড়েন।
দশটা, এগারোটা, বারোটা...সময় গড়াচ্ছিল। বিরাট কোহলিরা প্রস্তুতও ছিলেন। কিন্তু মাঠ থেকে সবুজ সঙ্কেত আসেনি। শেষ পর্যন্ত ভারতীয় সময় দুপুর সওয়া দুটো নাগাদ টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করে দেওয়া হয়।
এখন যা পরিস্থিতি, তাতে ভারত-বাংলাদেশের এই টেস্টের বাকি ক’দিন খেলা হতে পারবে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। আগামী দু’দিনেও প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা আছে। এখানকার মাঠের জল নিকাসি ব্যবস্থা অবশ্য খারাপ নয়। বিশেষ করে আউটফিল্ড জল শুষে নিতে পারে তাড়াতাড়ি। কিন্তু আগে তো প্রকৃতিকে শান্ত হতে হবে!
দুপুর থেকে টিম হোটেলে পড়ে থেকে দেখা ক্রিকেটাররা বিকেলের দিকে পুল সেশনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। দুই ওপেনার— যাঁদের জুটিতে ২৩৯ রান উঠে গিয়েছে, সেই শিখর ধবন এবং মুরলী বিজয় হোটেলের সুইমিং পুলে শরীর ডুবিয়ে রাখলেন। ছিলেন অজিঙ্ক রাহানে, বরুণ অ্যারনরাও। দেখা গেল টিম ডিরেক্টর রবি শাস্ত্রীকেও।