মাত্র তিন বছর বয়সেই জীবন থেমে যেতে পারত। অ্যাসিডে ঝলসে যাওয়া মুখ। চোখের দৃষ্টিশক্তি চিরদিনের মতো অন্ধকার। ছোটবেলাতেই সমাজ তাকে হিংসা আর ক্রুরতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। কিন্তু থেমে থাকেনি কাফি। সিবিএসসির দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়া ‘চণ্ডীগড় ইন্সটিটিউশন ফর দ্য ব্লাইন্ড স্কুল’ থেকে ৯৫.৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে অ্যাসিড আক্রান্ত কাফি। সমাজের দৃষ্টাভঙ্গি বদলাতেই সে আইএএস অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখে।