অমল মুজুমদার। একসময় তাঁকে দেখে বলা হত— আর এক তেন্ডুলকর। রমাকান্ত আচরেকরের যে ‘ক্রিকেট ক্লিনিক’ থেকে উঠে এসেছিলেন সচিন, সেখানেই হাতেখড়ি অমলের। সে সময় একে একে উঠে এসেছেন রাহুল দ্রাবিড়, ভিভিএস লক্ষ্মণ, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই স্কোয়াডে থাকার কথা ছিল অমলেরও। হয়নি। হরমনপ্রীতদের কোচ হিসাবে এখন তিনি বিশ্বকাপের ফাইনালে। স্মৃতিদের সাফল্যে যেন লেখা হচ্ছে আরও এক কামব্যাকের কাহিনি।