স্মৃতি-জেমাইমা শুধু পরস্পরের সতীর্থ নন, বন্ধুত্বের পিচে তাঁদের লম্বা ইনিংস। জেমাইমা উচ্ছল, স্মৃতি শান্ত। দু’জনের প্রকৃতি আলাদা। তবে তাতে বন্ধুত্ব আরও গাঢ় হয়েছে। যেখানে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা, সেখানে প্রতিযোগিতা পেরিয়ে একে অন্যের অবলম্বন হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা। মহিলাদের বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম কান্ডারি হয়ে উঠেছিলেন জেমাইমা। তবে তার আগে পেরিয়ে এসেছিলেন অনেক উত্থানপতন। জেমাইমার কাছে সেই খারাপ দিন পেরিয়ে আসার প্রেরণা ছিল বন্ধুত্বের উষ্ণতা। খারাপ সময়ে স্মৃতির জন্য দেশে থেকে গিয়ে জেমাইমা যেন অস্ফুটে বললেন, চলার পথে ভাল-মন্দ যা-ই আসুক না কেন, ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’।