বেআইনি ভাবে ধরা ইলিশ বাজেয়াপ্ত

বেআইনি ভাবে ধরা বেশ কয়েক কুইন্ট্যাল ইলিশ মাছ বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতে সোমবার রায়দিঘি বাজারের একটি আড়তে অভিযান চালায় পুলিশ। উদ্ধার হওয়া মাছ আজ, মঙ্গলবার নিলাম করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সরকারি নির্দেশিকা মতো, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে ইলিশ ধরা নিষেধ। ওই সময়ে মাছের প্রজননকাল।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

রায়দিঘি শেষ আপডেট: ০২ জুন ২০১৫ ০০:৫৩
Share:

বেআইনি ভাবে ধরা বেশ কয়েক কুইন্ট্যাল ইলিশ মাছ বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতে সোমবার রায়দিঘি বাজারের একটি আড়তে অভিযান চালায় পুলিশ। উদ্ধার হওয়া মাছ আজ, মঙ্গলবার নিলাম করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সরকারি নির্দেশিকা মতো, ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে ইলিশ ধরা নিষেধ। ওই সময়ে মাছের প্রজননকাল। কিন্তু বেশি টাকা লাভের আশায় প্রতি বছরই কিছু মৎস্যজীবী সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করে এ সময়েও ইলিশ ধরতে যান।
য়দিঘি থেকেও কয়েকটি ট্রলারে ইলিশ ধরতে বেরিয়েছিলেন কিছু মৎস্যজীবী।

Advertisement

রবিবার কিছু ট্রলার ফেরে রায়দিঘিতে। ইলিশ মজুত করা হয় আড়তে। সেই খবর পৌঁছয় পশ্চিমবঙ্গ ফিশারমেন অ্যাসোসিয়েশনের কাছে। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। সেই মতোই সোমবার সন্ধ্যায় ডায়মন্ড হারবারের সহ মৎস্য অধির্কতা (সামুদ্রিক) সুরজিৎ বাগকে সঙ্গে নিয়ে পুলিশ তল্লাশিতে বেরোয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় কয়েক কুইন্ট্যাল ইলিশ।

মৎস্যজীবীদের ওই সংগঠনের সহ সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, ‘‘বেআইনি জেনেও এই সময়ে ইলিশ ধরেন অনেক মৎস্যজীবী। আমরা কয়েক জনের নাম পুলিশকে জানিয়েছি। এখনও বেশ কিছু ট্রলার গভীর সমুদ্রে আছে। আমরা চাই, প্রশাসন এদের সকলের বিরুদ্ধে নিক।’’ পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সুরজিৎবাবু।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন