আবাসনের ভিতর থেকে আরপিএফের ওসির গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার হল। হরিশ্চন্দ্রপুরের কুমেদপুর রেল পুলিশের আবাসনে। পুলিশ জানায়, পিস্তলের গুলি গুড্ডুকুমার শর্মার (৩৬) মাথার ডান দিক থেকে বাঁ দিক ফুঁড়ে বেরিয়ে যায়। নিজের সার্ভিস পিস্তল থেকে মাথার ডান দিকে কানের উপরে যে ভাবে গুলি করা হয়েছে তা দেখে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ মনে করছে। কিন্তু কেন আত্মহত্যা করলেন তা নিয়ে পুলিশ অন্ধকারে। পটনার বাসিন্দা গুড্ডু দেড় বছর কুমেদপুরে কর্মরত ছিলেন। রেলের আবাসনে স্ত্রী রঞ্জুদেবী ও বছর দশেকের মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। শনিবার রাত ১২টায় ফেরেন। রাত দু’টো নাগাদ স্ত্রীর চিৎকারে লাগোয়া আবাসনের কর্মীরা এসে দেখেন বিছানায় পড়ে ওসির রক্তাক্ত দেহ। পাশেই পড়ে সার্ভিস পিস্তলটি।