রেজাল্ট শোনার পর ক্যামেরায় পোজ। ছবি: তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়।
কনগ্র্যাচুলেশন।
আরে থ্যাঙ্ক ইউ। থ্যাঙ্ক ইউ।
কেমন লাগছে বলো?
ভাল। মানে খুব ভাল লাগছে।
তুমি তো মাধ্যমিকে নাইন্থ হয়েছিলে। এ বারও ভাল রেজাল্ট এক্সপেক্ট করেছিলে তো?
এটাই তো মুশকিল। এক্সপেক্টটেশনের থেকে বেশি ভাল হয়ে গিয়েছে।
মুশকিল কেন?
মানে না না। ভালই। আসলে বাড়িতে এত লোক চলে এসেছে। কী করব বুঝতে পারছি না।
স্কুলে কখন যাচ্ছ?
যেতে তো চাইছি। কেউ তো যেতে দিচ্ছেই না।
টিচারদের সঙ্গে কথা হয়েছে?
হ্যাঁ। ফোনে কথা হয়েছে।
বন্ধুরা কী বলছে?
বন্ধুদের সঙ্গে তো কথাই বলতে পারছি না।
আর বান্ধবী?
(ছোট্ট পজ) আপাতত নেই।
এটা কি সত্যি বলছ?
হ্যাঁ। মানে আমি ট্রাই করেছিলাম। হয়নি (মুচকি হাসি)।
ভোট দিয়েছ?
না। আমার তো এখনও ১৮ হয়নি। এ বার হবে।
বাবা তো ডাক্তার। তুমিও ডাক্তারি পড়তে চাও?
না। আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ব। ফিজিক্স নিয়েও পড়তে পারি। এখনও কিছু ঠিক করিনি।
পড়ার রুটিন কী ছিল তোমার?
আলাদা কিছু না। সায়েন্সের পড়া তো। চাপ থাকত।
আর অবসরে?
অবসর বলে কিছু না। সব সময়ই কিছু না কিছু করতাম।
তোমার হবি কী?
ও ভাবে বলতে পারব না। তবে গল্পের বই পড়তে ভাল লাগে। আর ওটা কোনও সময় ধরে নয়। সব সময়ই গল্পের বই পড়ি।
আরও পড়ুন, উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম কলকাতার স্বাগতম, ফলে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর