আপনার আদালত

খন্দে ভেরেছে রাস্তা, সমস্যায় গ্রামবাসী

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন গলসির চাকতেঁতুল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অনুপ মেটে। সঞ্চালনায় বিপ্লব ভট্টাচার্যআনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন গলসির চাকতেঁতুল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অনুপ মেটে। সঞ্চালনায় বিপ্লব ভট্টাচার্য

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০১৭ ০১:৩২
Share:

বেহাল: এই পথ দিয়েই চলে নিত্য যাতায়াত। নিজস্ব চিত্র

চাকতেঁতুল গ্রামের প্রাথমিক উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রটির সীমানা পাঁচিল নেই। রাতে স্বাস্থ্যকেন্দ্র চত্বরেই বসছে নেশার আসর। ভবনটিও বেহাল।

Advertisement

মলয়কুমার চট্টোপাধ্যায়, চাকতেঁতুল

প্রধান: অর্থের অভাবে পঞ্চায়েতের তরফে ভবনটির সংস্কার বা সীমানা পাঁচিল দেওয়া সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ করার জন্য সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলে আবেদন জানিয়েছি।

Advertisement

এই পঞ্চায়েত এলাকায় কোনও সরকারি গ্রন্থাগার নেই। ফলে এলাকার পড়ুয়া ও সাধারণ মানুষের খুবই সমস্যা হচ্ছে।

রামকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, ভরতপুর

প্রধান: গ্রন্থাগারের চাহিদা রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা জেলা প্রশাসনের কাছে তদ্বির করব।

রণডিহায় প্রধান সমস্যা, বেহাল রাস্তা। পানাগড় থেকে রণডিহা আসার দু’টি রাস্তা রয়েছে। সমস্যায় পড়ছেন গ্রামবাসীরা।

আবীর বাগদি, সাঁকুড়ি

প্রধান: অনুরাগপুর হয়ে যাওয়া রাস্তাটি সেচ দফতর ও সেনাবাহিনীর। সেটি নিয়ে জটিলতা রয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি।

চাকতেঁতুল এলাকায় ব্যাঙ্কের সংখ্যা মাত্র একটি। তাই দিনভর চাপ থাকে। পরিষেবা নিয়েও মাঝেসাঝই প্রশ্ন ওঠে।

অরূপ ঘোষ, চাকতেঁতুল

প্রধান: কলকাতায় গিয়ে একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের কার্যালয়ে এলাকায় তাঁদের একটি শাখা খোলার জন্য তদ্বির করা হয়েছে। ওই ব্যাঙ্ককে পঞ্চায়েতের তরফে জায়গাও দেওয়া হবে বলে জানিয়ে এসেছি।

এলাকার অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবী। অথচ এলাকায় কোনও হিমঘর নেই। প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে গলসির হিমঘরটিই ভরসা। এর জেরে খরচও অনেক বেশি হচ্ছে।

অবনী সামন্ত, ভরতপুর

প্রধান: এলাকায় হিমঘর তৈরি করতে জেলা প্রশাসনকে জানানো হবে।

দামোদর পেরিয়ে বাঁকুড়া ও রণডিহার মধ্যে যাতায়াতের ভরসা নৌকা। রণডিহায় উন্নত পরিকাঠামো যুক্ত ফেরিঘাট দরকার।

বারু দাস, রণডিহা

প্রধান: বিষয়টি বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন দেখে।

চাকতেঁতুল, শালডাঙার হাটে পাকা বসার জায়গা, ছাউনি নেই। গরমে, বর্ষায় খুবই সমস্যা হয়।

রামপদ মেটে, নস্করবাঁধ

প্রধান: একশো দিনের প্রকল্পের মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।

চাকতেঁতুল পঞ্চায়েতে শ্মশানগুলির জায়গায় সীমানা পাঁচিল নেই, বসার জায়গা নেই।

ভৈরব বাগদি, শালডাঙা

প্রধান: বিভিন্ন সরকারি তহবিল থেকে শ্মশানগুলির পরিকাঠামো উন্নয়ন করা হবে।

চাকতেঁতুল থেকে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও মহকুমা হাসপাতাল অনেক দূরে। ভরতপুরে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকলেও সেখানে প্রসব হয় না। ভরতপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি গ্রামীণ হাসপাতালে রূপান্তরিত করা দরকার।

ডলি কোনার, চাকতেঁতুল

প্রধান: জেলা স্বাস্থ্য দফতরে জানানো হবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন