বেহাল। উদ্বোধন হলেও চালু হয়নি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র। ভেঙে পড়ছে দরজা, জানালা। নিজস্ব চিত্র
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় যাঁদের বাড়ি আছে তাঁরা ঘর পেলেও প্রকৃত বেনিফিসিয়ারিরা পাচ্ছেন না।
রণজিৎ মণ্ডল, একাইহাট
সভাপতি: বিগত বোর্ড নামের যে তালিকা ঠিক করে গিয়েছে তা অনুযায়ী কাজ চলছে। নতুন আবেদন পেলে পরে দেখা হবে।
খাজুরডিহিতে একটি মাত্র প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। তাতেও পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই।
মহম্মদ সামিম মল্লিক, খাজুরডিহি
সভাপতি: স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৫ বছর ধরে পাঁচঘড়া থেকে ইঁদারাপাড় পর্যন্ত ২ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। কবে সংস্কার হবে?
সাধন সরকার, সুদপুর
সভাপতি: রাস্তাটি নিয়ন্ত্রিত বাজার কমিটির। জেলা পরিষদে খোঁজ নেব।
ছ’বছর ধরে বারবার আবেদন করেও বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছি না।
মহম্মদ মোমিন শেখ, মেড়া
সভাপতি: আবেদনগুলো জেলা পরিষদে পাঠাব।
হড়িয়া ও ব্রহ্মাণী নদীর নাব্যতা কমে ফি বছর বন্যায় প্লাবিত হয় বাঁধমুড়া। ১০০ দিনের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নিকাশি নালাগুলিও পরিষ্কার হয় না।
শেখ নুরুল বাসার, বাঁধমুড়া
সভাপতি: উপকরণের জন্য বরাদ্দ অর্থ কেন্দ্রীয় সরকার না দেওয়ায় মাস তিন ধরে ১০০ দিনের কাজ বন্ধ। কাজ চালু হলে নালা সংস্কার করা হবে।
এসটিকেকে রোডের ধারে খাজুরডিহি মোড়ে একটি বিশ্রামাগার দরকার।
শেখ কামালউদ্দিন, খাজুরডিহি
সভাপতি: শীঘ্রই খাজুরডিহি-সহ পাঁচঘড়া, শ্রীরামপুর ও অর্জুনডিহিতে প্রতীক্ষালয় ও শৌচালয় তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে।
তফসিলি জাতি ও উপজাতিভুক্ত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য এসসিপি ঋণ কবে পাওয়া যাবে?
তরুণ মুখোপাধ্যায়, করজগ্রাম
সভাপতি: আলমপুর, সুদপুর ও খাজুরডিহিতে মার্চে ঋণ মিলবে। করজগ্রামে তার পরেই কাজ হবে।
বাঁধমুড়াতে আট বছর আগে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরি হলেও চিকিৎসকের অভাবে তা খোলেনি।
রেজাউল হক মল্লিক, বাঁধমুড়া
সভাপতি: ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলে ওখানে চিকিৎসক পাঠানোর ব্যবস্থা করব।
বাঁধমুড়াতে মাঠে কাজ করা শ্রমিকদের জন্য কোনও কমিউনিটি শৌচাগার নেই। গ্রামেও ৪০ শতাংশ বাড়িতে শৌচাগার হয়নি।
আবু বক্কর মল্লিক, বাঁধমুড়া
সভাপতি: ইটভাটাগুলিতে শীঘ্রই কমিউনিটি শৌচালয় বানিয়ে দেওয়া হবে। মাঠেঘাটেও যাতে এরকম শৌচালয় বানানো যায় এ বিষয়ে পঞ্চায়েতকে নির্দেশ দেওয়া হবে।
করজগ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে ১৬টি কবরস্থানেই পাঁচিল নেই।
বিশ্বজিৎ মণ্ডল, করজগ্রাম
সভাপতি: ১২টি অসুরক্ষিত কবরস্থানে পাঁচিল দেওয়া হবে।
গীতাঞ্জলী প্রকল্পের ঘর তৈরিতে অনিয়ম হচ্ছে। পঞ্চায়েত সমিতির তরফে দেখভালের কেউ নেই কেন?
রফিক শেখ, হরিপুর
সভাপতি: সদ্য পঞ্চায়েত সমিতি থেকে ১৪ জনের একটি সুপারভাইজিং কমিটি গড়া হয়েছে।
মেড়া গ্রামে জলাধার একটাই। বিশুদ্ধ পানীয় জল পাওয়া যায় না বললেই চলে। করজগ্রামেও জলপ্রকল্প নেই।
আজিজুল মল্লিক, মেড়া
সভাপতি: জমি বাছার নির্দেশ দেব।
করজগ্রাম থেকে টিকরখাঁজি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল।
অরবিন্দ পান, করজগ্রাম
সভাপতি: মাপঝোক হয়ে গিয়েছে।
শ্রীরামপুর থেকে পঞ্চাননতলা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত একটি সেতু দরকার।
তপন পাল, শ্রীরামপুর
সভাপতি: জেলা পরিষদে আবেদন জানানো হয়েছে।
বাগটোনা থেকে চূড়পুনি উচ্চবিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তার সংস্কার হবে কবে?
বিপ্লব মণ্ডল, বাগটোনা
সভাপতি: জেলা পরিষদে জানিয়েছি।
বাঁধমুড়া থেকে পদ্মাতলা পর্যন্ত ডিভিসি ক্যানেলে সেতু দরকার।
হাসেম মণ্ডল, বাঁধমুড়া
সভাপতি: পূর্ত দফতর ও জেলা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করব।