টুকরো খবর

আচার্য-রাজ্যপাল চেয়েছিলেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা সমাবর্তন বয়কট করলে তাঁদের শংসাপত্রে স্ট্যাম্প লাগিয়ে সে কথা লিখে দেওয়া হোক। কিন্তু তাতে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়। শনিবার রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী নিজেই জানালেন, শংসাপত্রে স্ট্যাম্প লাগানোটা ছিল তাঁর প্রস্তাব। ছাত্রছাত্রীরা কী করবেন, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২১ ডিসেম্বর ২০১৪ ০৩:১৭
Share:

সুর নরম রাজ্যপালের

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

আচার্য-রাজ্যপাল চেয়েছিলেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা সমাবর্তন বয়কট করলে তাঁদের শংসাপত্রে স্ট্যাম্প লাগিয়ে সে কথা লিখে দেওয়া হোক। কিন্তু তাতে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়। শনিবার রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী নিজেই জানালেন, শংসাপত্রে স্ট্যাম্প লাগানোটা ছিল তাঁর প্রস্তাব। ছাত্রছাত্রীরা কী করবেন, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। বৃহস্পতিবার রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী জানিয়েছিলেন, যাঁরা সমাবর্তন বয়কট করবেন, তাঁদের শংসাপত্র ডাক মারফত পাঠানো হবে এবং সেই সঙ্গেই স্ট্যাম্প লাগানোর কথাও বলেন। ত্রিপাঠীর বক্তব্যের আইনি ভিত্তি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এমনকী একে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ বলেও কটাক্ষ করেন প্রাক্তন উপাচার্যদের কেউ কেউ। শনিবার কলকাতায় একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যপাল বলেন, “আমি যেটা বলেছিলাম, তা ছিল প্রস্তাব।” ছাত্রছাত্রীরা সোমবার বিকেল চারটেয় সাধারণ সভার বৈঠকে সমাবর্তন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। তার আগে সমাবর্তন বয়কটের ডাকে তাঁরা অনড় বলে পড়ুয়ারা জানিয়েছেন।

Advertisement

সারদাকর্তাকে ফের জেরা করবে ইডি

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

কেবল রাজনীতির প্রভাবশালীরাই নন, কলকাতার বেশ ক’জন বিত্তশালী ব্যক্তিও সারদা গোষ্ঠী থেকে আর্থিক ভাবে লাভবান হয়েছেন বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি)। তাঁদের পরিচয় জানতে সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেনকে আরও এক বার জেরা করতে চান ইডি-র অফিসারেরা। এই মর্মে শনিবার ইডি-র তরফে কলকাতার নগর দায়রা আদালতে আবেদন জমা পড়লে বিচারক তা মঞ্জুর করেন। ইডি-র অফিসারেরা জানতে পেরেছেন, দিল্লি, মুম্বই ও গুয়াহাটির বেশ কিছু বাসিন্দা সারদার কাছ থেকে নগদ টাকা ও মোটা অঙ্কের চেক পেয়েছেন। তাঁদের জেরা করে কলকাতারও কিছু বিত্তশালী ব্যক্তির নাম জানা গিয়েছে বলে দাবি ইডি-র। তাঁরা কী ভাবে টাকা পেলেন এবং তা পেতে সুদীপ্তর উপরে চাপ সৃষ্টি করেছিলেন কি না, তা জানতে চান তদন্তকারীরা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন