কোথায় কী

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার আরামবাগের গৌরহাটি মোড় থেকে রবীন্দ্রভবন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার পদযাত্রায় সামিল হলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা। সেই দলে যেমন ছিলেন, সিপিএম নেতা সমীর চক্রবর্তী, বিজেপি নেতা মধুসূদন বাগ, তেমনই দেখা গিয়েছে তৃণমূলের পুরপ্রধান স্বপন নন্দী, বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরাকেও।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০০:৪৭
Share:

মাতৃভাষা-দিবসে পদযাত্রা, আলোচনা

Advertisement

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার আরামবাগের গৌরহাটি মোড় থেকে রবীন্দ্রভবন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার পদযাত্রায় সামিল হলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা। সেই দলে যেমন ছিলেন, সিপিএম নেতা সমীর চক্রবর্তী, বিজেপি নেতা মধুসূদন বাগ, তেমনই দেখা গিয়েছে তৃণমূলের পুরপ্রধান স্বপন নন্দী, বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরাকেও। ছিলেন কংগ্রেস নেতা সুরজ রাহা-সহ ওই দলের কর্মীরাও। পদযাত্রার উদ্যোক্তা ‘সবুজায়ন’ সংস্থা। তাদের উদ্যোগে বিকেলে রবীন্দ্রভবনে ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা’ নিয়ে আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়। মূল বক্তা ছিলেন বিজ্ঞানী বিকাশ সিন্‌হা এবং বিজ্ঞান বিষয়ক লেখক শ্যামল চক্রবর্তী। আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরও। মহকুমাশাসকের কার্যালয়ের দিশা সভাকক্ষে ওই অনুষ্ঠানে গান-কবিতা ছাড়াও দিনটির তাত্‌পর্য নিয়ে আলোচনা হয়। আরামবাগ গার্লস কলেজেও অধ্যক্ষ সৈয়দ সাজিদুল ইসলামের পরিচালনায় ছাত্রীরা ভাষা-দিবস পালন করেন। আরামবাগ ল’ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং আরামবাগ প্রেস ক্লাবও যৌথ ভাবে দিনটি পালন করে আদালতের সামনের চত্বরে।

Advertisement

মাতৃভাষা দিবসে অনুষ্ঠান শ্রীরামপুরে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হল শ্রীরামপুরে। বিশেষ দিনটিকে স্মরণ করতে শনিবার পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সকালে শহিদ বেদিতে মাল্যদানের পরে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা বের হয় ধর্মতলা থেকে। স্কুল-কলেজের পড়ুয়া, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী-সহ কয়েকশো মানুষ পদযাত্রায় সামিল হন। বিশেষ দিনটিকে স্মরণ করতে আবৃত্তি এবং গান পরিবেশিত হয়। উপস্থিত ছিলেন পুরপ্রধান অমিয় মুখোপাধ্যায়, ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি শম্ভুনাথ রায় প্রমুখ।

আদালতের কাজ হোক বাংলায়, দাবি

আদালতের যাবতীয় কাজকর্ম বাংলায় করতে হবে, এই দাবিতে শনিবার হুগলির জেলা বিচারক জয়শ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে স্মারকলিপি দিল রাজ্য ল’ ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের চুঁচুড়া দেওয়ানি ইউনিট। তাদের বক্তব্য, সংবিধানে প্রাদেশিক ভাষায় কাজের বিধি থাকলেও এ রাজ্যে বাংলা ভাষা অবহেলিত। কোনও মামলার রায়ও বাংলায় লেখার দাবি জানানো হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন