snowfall

হঠাৎ তুষারপাত, দেখুন কী ভাবে বরফের চাদরে ঢাকা পড়ল দার্জিলিঙের টংলু থেকে ধোতরে

অষ্টাদশ শতকে এই গ্রামের নাম ছিল টংলো। গ্রামের কথা প্রথম জানা যায় স্যর জোসেফ ডাল্টন হুকারের লেখায়। এই ব্রিটিশ বটানিস্ট ও আবিষ্কারক গাছপালার খোঁজে ঘুরে বেড়াতেন হিমালয়ের কোণায় কোণায়।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১২:৪৪
Share:
০১ ১০

টাইমে মেশিনে চেপে যেন তুষারযুগে পৌঁছে গিয়েছে টংলু আর ধোতরে। দার্জিলিং জেলার এই দুই পাহাড়ি গ্রামের ঘরবাড়ি, গাছপালা, পথঘাট সব এখন ঢাকা পড়েছে বরফের পুরু চাদরে। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

০২ ১০

ইদানীং পর্যটন মানচিত্রে বেশ জনপ্রিয় হয়েছে দার্জিলিঙের প্রত্যন্ত কিছু গ্রাম। অনেকেই পাহাড়ে গিয়ে ভিড় এড়াতে চাইছেন। তাই দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পং ছেড়ে খুঁজে নিচ্ছেন অফবিট জায়গা। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

Advertisement
০৩ ১০

সে রকমই দু’টি জায়গা হল টংলু আর ধোতরে। নির্জনতা আর নৈসর্গকে সঙ্গী করতে চাওয়া পর্যটকদের পছন্দের গন্তব্য। হিমালয়ের সিঙ্গালিলা উপশিরার অন্যতম শৃঙ্গ টংলু তিন হাজার ৩০ মিটার উঁচু। এই পর্বতচূড়ার নামেই গ্রামের নামকরণ। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

০৪ ১০

অষ্টাদশ শতকে এই গ্রামের নাম ছিল টংলো। গ্রামের কথা প্রথম জানা যায় স্যর জোসেফ ডাল্টন হুকারের লেখায়। এই ব্রিটিশ বটানিস্ট ও আবিষ্কারক গাছপালার খোঁজে ঘুরে বেড়াতেন হিমালয়ের কোণায় কোণায়। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

০৫ ১০

আগে টংলো জনপদ ছিল সিকিমের অন্তর্গত। পরে দার্জিলিঙ তথা বাংলার অন্তর্ভুক্ত হয়। দার্জিলিঙের মূল কেন্দ্র থেকে মানেভঞ্জ ২৬ কিমি। সেখান থেকে ধোতরে হয়ে টংলুর দূরত্ব ২৩ কিমি। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

০৬ ১০

সান্দাকফু ট্রেক করতে যাওয়ার পথে অভিযাত্রীরা আগে টংলু গ্রামে হল্ট করতেন। এক রাত কাটিয়ে আবার নতুন করে যাত্রা শুরু করতেন। এখন সাধারণ পর্যটকরাও এখানে যান পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। (ছবি: বিনয় তামাঙের সৌজন্যে)

০৭ ১০

এখন সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানের অংশ টংলু। এখানে থাকার জায়গা মূলত হোম স্টে। স্থানীয় গ্রামবাসীরা নিজেদের বাড়ির কিছু অংশে পর্যটকদের আপ্যায়ন করেন। (ছবি: সোমনাথ মণ্ডল)

০৮ ১০

টংলুর মতো ধোতরেও সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানের অংশ। এখানেও থাকার জায়গা বলতে ভরসা হোম স্টে। দার্জিলিং থেকে ১১ কিমি দূরে ধোতরের মূল আকর্ষণ কাঞ্চনজঙ্ঘার অপূর্ব রূপ। আবহাওয়া অনুকূল হলে এখান থেকে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয় বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গের স্বর্গীয় রূপ। (ছবি: সোমনাথ মণ্ডল)

০৯ ১০

আগে ধোতরে থেকে রোপওয়ের মাধ্যমে কাঠ পরিবহণ করত বন দফতর। এখন অবশ্য সে বন্দোবস্ত বহুদিন বন্ধ। হিমালয়ের কোলে ধোতরের অন্যতম আকর্ষণ পাখির ডাক। (ছবি: সোমনাথ মণ্ডল)

১০ ১০

রডোডেনড্রন, ম্যাগনোলিয়া আর অর্কিড দেখতে ধোতরে গ্রামে পর্যটকরা ভিড় করেন মার্চ-এপ্রিল নাগাদ। আপাতত বরফের চাদরে ঢাকা ধোতরে দিন গুনছে সেই মুহূর্তেরই। তার প্রশ্ন, শীত এলে বসন্ত কি আর খুব বেশি দূরে থাকতে পারে? (ছবি: সোমনাথ মণ্ডল)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement