Weeds Smuggling

সাবান ও চাটাইয়ের আড়ালে ৬৭৭ কেজি গাঁজা, ধৃত সাত

গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিতে সাবান ও চাটাইয়ের আড়ালে ওই গাঁজা আনা হচ্ছিল।কিন্তু গোপন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী ওই দিন আকাঙ্খা মোড়ে শুরু হয় তল্লাশি। তিনটি গাড়ি আটক করে সাবান ও বাঁশের চাটাইয়ের ব্যাগ সরাতেই বেরিয়ে আসে প্যাকেট ভর্তি গাঁজা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০২৫ ০৬:৫১
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

তিনটি পণ্যবাহী গাড়ি। একটিতে ভর্তি সাবান, একটিতে বোঝাই করা বাঁশের চাটাই। আর একটি গাড়িতে থাকা সামগ্রী আগাগোড়া প্লাস্টিকে মোড়া। তিনটি গাড়িতে কোনও কিছুর আড়ালে মাদক পাচার করা হতে পারে, সেই খবর আগে থেকে ছিল রাজ্য পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) গোয়েন্দাদের কাছে। সেই মতো গাড়ি তিনটি আটকে তল্লাশি চালাতেই বেরিয়ে এল একের পর এক গাঁজার প্যাকেট। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে নিউ টাউনের আকাঙ্ক্ষা মোড়ে।

এসটিএফের সুপার ইন্দ্রজিৎ বসু জানান, বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে মোট ৬৭৭ কেজি গাঁজা, যার বাজারদর প্রায় তিন কোটি টাকা। গ্রেফতার করা হয়েছে সাত জনকে। তিন জনের বাড়ি মধ্যমগ্রামে, দু’জনের কোচবিহারে। বাকিদের বাড়ি হাওড়া ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, গোয়েন্দাদের চোখ ফাঁকি দিতে সাবান ও চাটাইয়ের আড়ালে ওই গাঁজা আনা হচ্ছিল।কিন্তু গোপন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী ওই দিন আকাঙ্খা মোড়ে শুরু হয় তল্লাশি। তিনটি গাড়ি আটক করে সাবান ও বাঁশের চাটাইয়ের ব্যাগ সরাতেই বেরিয়ে আসে প্যাকেট ভর্তি গাঁজা।

এসটিএফের দাবি, কোচবিহার থেকে ওই গাঁজা কলকাতায় নিয়ে আসা হচ্ছিল। যা পাচার হওয়ার কথা ছিল উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন প্রান্তে। প্রাথমিক ভাবে তদন্তকারীরা জেনেছেন, জেলবন্দি এক মাদক কারবারির নির্দেশে এই গাঁজা সরবরাহ করা হচ্ছিল। প্রয়োজনে ওই মাদক কারবারিকে জেলে গিয়ে জেরা করা হতে পারে বলেও জানিয়েছেন গোয়েন্দারা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন