বুস্টার পাম্প বসতে পারে তপসিয়ায়

তপসিয়ায় মা উড়ালপুলের নীচ দিয়ে গিয়ে এই রাস্তা বাইপাসে মিশেছে। যে দুই বিধানসভা এলাকার মধ্যে দিয়ে রাস্তাটি গিয়েছে, তার একটির বিধায়ক রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান। অন্যটির বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহা। তাঁরা দু’জনেই চান, এই রাস্তায় পাম্পিং স্টেশন তৈরি হোক। নিকাশির ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হোক। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরসভার সঙ্গে তাঁরা প্রাথমিক আলোচনা করেছেন।

Advertisement

সোমনাথ চক্রবর্তী

শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০১:৫২
Share:

ফাইল চিত্র।

জল জমা ঠেকাতে একটি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরির দাবি উঠেছে তপসিয়ায়। পার্ক সার্কাস থেকে সায়েন্স সিটি যাওয়ার রাস্তাটি কলকাতা পুরসভার অধীন। তপসিয়ার উপর দিয়ে গিয়ে রাস্তাটি সায়েন্স সিটির কাছে গিয়ে বাইপাসে মিশেছে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তায় নিত্যদিন প্রচুর গাড়ি চলাচল করে। কিন্তু নিকাশি ব্যবস্থায় ত্রুটি এবং উঁচু-নিচু রাস্তার কারণে একটু বৃষ্টিতেই জল জমে যায়। সেই সমস্যা দূর করতেই ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে প্রশাসনিক মহলে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই রাস্তাটির হাল নিয়ে ক্ষুব্ধ।

Advertisement

তপসিয়ায় মা উড়ালপুলের নীচ দিয়ে গিয়ে এই রাস্তা বাইপাসে মিশেছে। যে দুই বিধানসভা এলাকার মধ্যে দিয়ে রাস্তাটি গিয়েছে, তার একটির বিধায়ক রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান। অন্যটির বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহা। তাঁরা দু’জনেই চান, এই রাস্তায় পাম্পিং স্টেশন তৈরি হোক। নিকাশির ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হোক। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরসভার সঙ্গে তাঁরা প্রাথমিক আলোচনা করেছেন।

জাভেদ খানের মতে, তপসিয়ায় একটি বুস্টার পাম্পিং স্টেশন হওয়া খুব দরকার। না-হলে জল জমার সমস্যা কোনও দিনই মিটবে না। জল জমা বন্ধ হলে রাস্তাও যে ঘন ঘন ভাঙবে না, সে কথাও জানান তিনি। একই বক্তব্য স্বর্ণকমলবাবুর। তাঁর কথায়, ‘‘নিকাশির গণ্ডগোলেই রাস্তায় জল জমছে।’’

Advertisement

প্রগতি ময়দান থানা এলাকার অন্তর্গত এই রাস্তার পাশেই চায়না টাউন। বহু মানুষ প্রতিদিন এখানে বিভিন্ন রেস্তরাঁয় খেতে আসেন। নোংরা জল পেরিয়েই তাঁদের যাতায়াত করতে হয়। পুরকর্মীদের একাংশ জানিয়েছেন, আমহার্স্ট স্ট্রিটেও আগে জল জমত। বুস্টার পাম্পিং স্টেশন করার পরে সেখানে জল জমা বন্ধ হয়েছে। তপসিয়াতেও সে রকম করা হলে জল জমার হাত থেকে মানুষ রেহাই পাবেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন