টালার পাইপে ফাটল

শনিবারের ভূমিকম্পের জেরে বড়সড় ফাটল ধরল পলতা-টালা পাইপলাইনে। কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, ব্যারাকপুর চিড়িয়ামোড়ের কাছে পাইপ রোডে মাটির নীচে ওই ফাটল ধরেছে। তবে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরামতি শুরু করলেও রবিবার রাত পর্যন্ত তা মেরামত করা সম্ভব হয়নি বলে পুর-কতৃর্পক্ষ জানান। রবিবার ঘটনাস্থলে যান মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন ডিজি (জল সরবরাহ) এবং ব্যারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান। তবে এতে কলকাতায় জল সরবরাহ বিঘ্নিত হবে না বলে পুরসভার দাবি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:০৩
Share:

মেরামতির কাজ দেখছেন মেয়র। রবিবার।— নিজস্ব চিত্র।

শনিবারের ভূমিকম্পের জেরে বড়সড় ফাটল ধরল পলতা-টালা পাইপলাইনে। কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, ব্যারাকপুর চিড়িয়ামোড়ের কাছে পাইপ রোডে মাটির নীচে ওই ফাটল ধরেছে। তবে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মেরামতি শুরু করলেও রবিবার রাত পর্যন্ত তা মেরামত করা সম্ভব হয়নি বলে পুর-কতৃর্পক্ষ জানান। রবিবার ঘটনাস্থলে যান মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন ডিজি (জল সরবরাহ) এবং ব্যারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান। তবে এতে কলকাতায় জল সরবরাহ বিঘ্নিত হবে না বলে পুরসভার দাবি।

Advertisement

পুরসভা সূত্রে খবর, শনিবার সকালে ভূমিকম্পের পরে প্রবল বৃষ্টি নামে। তার পরেই স্থানীয়েরা দেখেন পাইপ রোডের ওই এলাকা জলমগ্ন। এক পুরকর্তা জানান, ওই রাস্তার নীচে পলতা-টালা পাইপলাইনের ৬০ ইঞ্চি এবং ৪৮ ইঞ্চি মাপের দু’টি পাইপ রয়েছে। মনে করা হচ্ছে তারই কোনও একটি অথবা দু’টিতেই ফাটল হয়েছে।

কিন্তু এ দিন কেন সারাই করা গেল না ফাটল ধরা পাইপলাইনটি।

Advertisement

পুরসভা জানায়, যেখানে পাইপ ফেটেছে বলে মনে করা হচ্ছে, সেই রাস্তাটি অত্যন্ত সরু, পাইপলাইন বেশ নীচে। রাস্তার দু’পাশে একাধিক বহুতল। এ দিন মেরামতির কাজের জন্য খোঁড়াখুড়ি শুরু হলেও ফাটলের উৎসস্থলে পৌছতে পারেননি পুরকর্মীরা। এক পুরকর্তা জানান, রাস্তার দু’ধারে যে ভাবে বহুতল রয়েছে, মাটি বেশি খুঁড়লে তার ক্ষতি হতে পারে। তাই কাজে বাধাসৃষ্টি হচ্ছে।

এ দিন ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পরে মেয়র বলেন, ‘‘মেরামতির কাজ করতে গিয়ে ওই বাড়িগুলোর ক্ষতি হলে আমরা ক্ষতিপূরণ দেব।’’ এ নিয়ে ব্যারাকপুরের পুর-চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলে শোভনবাবু জানিয়েছেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement