চিকিৎসক সুব্রত মৈত্রের জীবনাবসান

নিজে চিকিৎসক। কিন্তু ক্যানসারের সঙ্গে লড়াইয়ে হার মানতে হল সুব্রত মৈত্রকে। বৃহস্পতিবার মধ্য কলকাতার এক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৫৯। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সুব্রতবাবু প্রায় দেড় বছর মস্তিষ্কের ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর একটি অস্ত্রোপচারও হয়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৩:০৭
Share:

সুব্রত মৈত্র

নিজে চিকিৎসক। কিন্তু ক্যানসারের সঙ্গে লড়াইয়ে হার মানতে হল সুব্রত মৈত্রকে। বৃহস্পতিবার মধ্য কলকাতার এক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৫৯। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সুব্রতবাবু প্রায় দেড় বছর মস্তিষ্কের ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর একটি অস্ত্রোপচারও হয়।

Advertisement

সুব্রতবাবুর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নত করার ক্ষেত্রে সুব্রতবাবুর অবদান ভোলার নয়। এক কাছের বন্ধুকে হারালাম।’’ সুব্রতবাবুর বাবা-মা, স্ত্রী ও দুই পুত্র রয়েছেন। বাবা কাশীকান্ত মৈত্র রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বিশিষ্ট আইনজীবী। রাজ্যের জেলায় জেলায় সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল গড়ে তোলার বিষয়ে প্রথম পরিকল্পনা তৈরি করেন সুব্রতবাবুই। বিভিন্ন সময়ে জেলা হাসপাতালগুলিতে ঘুরে পরিকাঠামো বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন বিশিষ্ট এই চিকিৎসক। জেলা হাসপাতালগুলিতে আইটিইউ চালু করার ব্যাপারে তিনিই প্রথম উদ্যোগী হন। নানা সেবামূলক কাজেও যুক্ত ছিলেন সুব্রতবাবু। বিশেষত সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাঁর উদ্যোগে রূপায়িত হচ্ছে স্বাস্থ্য পরিষেবার নানা প্রকল্প।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement