Housing for All

Geo tagging: বাংলার নজরদারি প্রযুক্তি দেশের সেরা

পুর দফতর এ দিন প্রকল্পের সাফল্যের জন্য জোর দিয়েছে নিজেদের অনুদানের দিকেই।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২১ ০৬:৫৬
Share:

প্রতীকী ছবি।

সারা দেশের মধ্যে প্রথম হল ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পের জিয়ো ট্যাগিং ব্যবস্থা। বুধবারই কেন্দ্র ওই ঘোষণা করেছে বলে দাবি রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের।

Advertisement

এ রাজ্যে উন্নয়ন হচ্ছে না বলে বিভিন্ন সময়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করে থাকে বিরোধী দলগুলি। এ দিন পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের ডাকা সাংবাদিক বৈঠকে পুরমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘অন্যান্য রাজ্যের থেকে পশ্চিমবঙ্গই কেন্দ্রীয় সরকারের ওই প্রকল্পে সব চেয়ে বেশি ব্যয় করেছে। অন্যান্য রাজ্য ওই প্রকল্পে যা বরাদ্দ করেছে, তাতে উপযুক্ত ভাবে বাড়ি তৈরি সম্ভব নয়। তাই আমাদের সরকার ওই প্রকল্পে ব্যয় করেছে অনেক বেশি।’’

নগরোন্নয়ন দফতর সূত্রের খবর, ‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পে ক্যামেরার মাধ্যমে কাজের অগ্রগতির উপরে নজরদারি চলে। কোনও লাইসেন্সড বিল্ডিং সার্ভেয়ারের (এলবিএস) লেখা রিপোর্টের ভিত্তিতে টাকা ছাড়া হয় না। প্রযুক্তির সাহায্যে নজরদারির এই ব্যবস্থা দেশের মধ্যে সেরা বলে বিবেচিত হয়েছে। পুরমন্ত্রী বলেন, ‘‘কেন্দ্রের বিচারেই জিয়ো ট্যাগিংয়ে রাজ্য ১০০-র মধ্যে ৯৭ পেয়েছে।’’

Advertisement

পুর দফতর এ দিন প্রকল্পের সাফল্যের জন্য জোর দিয়েছে নিজেদের অনুদানের দিকেই। পুরমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পে রাজ্য দেয় ১ লক্ষ ৯৩ হাজার টাকা। কেন্দ্র দেয় দেড় লক্ষ টাকা এবং যিনি বাড়ি পাবেন, তাঁকে দিতে হয় ২৫ হাজার টাকা। মন্ত্রীর দাবি, শহরাঞ্চলের গরিবদের জন্য এই প্রকল্পে দেড় লক্ষ বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। কাজ চলছে ১ লক্ষ ৪১ হাজার বাড়ির। পরিকল্পনা রয়েছে ১ লক্ষ ৭২ হাজার বাড়ি তৈরির।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন