প্রকাশিত সারদ সংখ্যা ‘দশদিশি।’
পুজো আসবে আর পুজোর হাত ধরে রঙ-তুলি-কলম আসবে না তা আবার হয়! আনন্দের এই উৎসবে পুজো সংখ্যার সাহিত্য তাই বাঙালির বরাবর প্রিয়।
এই প্রিয়তার হাত ধরেই উত্তর কলকাতার হাতিবাগানে কুণ্ডু বাড়িতে পারিবারিক দুর্গোৎসবের সূচনা করেন জয়দীপ ও সুচন্দ্রা কুণ্ডু। ঘরানা অনুযায়ী, এখানে দুর্গা ব্যাঘ্রবাহিনী অভয়দাত্রী। জাতীয় পশুর রাজকীয়তা ও দেবীর মমত্ব— মিলেমিশে এক এই পুজোয়। এ বছর সেই পুজোই পূর্ণ করল দশ বছর। সেই উপলক্ষে ‘দশদিশি’ নামের একটি শারদ পত্রিকা সংখ্যারও প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
পত্রিকাকে রেখা ও লেখায় ভরিয়ে তুলেছেন পরিবারের ঘনিষ্ঠ শুভানুধ্যায়ী থেকে শুরু করে সমাজের নামী ব্যক্তিত্বরা। ৪৪ জন তাঁদের শিল্পকলায় সাজিয়েছেন ‘দশদিশি’-কে। সঙ্গে রয়েছে ৫২টি লেখা। উল্লিখিত লেখক ও শিল্পীদের মধ্যে রয়েছেন শুভাপ্রসন্ন, সনাতন দিন্দা, শ্রীজাত, জহর সরকার, অরিন্দম শীল প্রমুখ।
আরও পড়ুন: পুজোয় রাস্তায় খাব কী? ভাগাড় নয় তো!
আরও পড়ুন: গাড়ি নিয়ে ঠাকুর দেখতে যাবেন, কী করতে হবে জানেন?
শরতের পেঁজা মেঘ, কাশ আর শিউলির পরিবেশে দুর্গোৎসবকে আরও উজ্জ্বল ও সংস্কৃতিমনস্ক করে তুলতে ‘দশদিশি’ আর উত্তর কলকাতার কুণ্ডুবাড়ির দুর্গাপুজো যেন যুগলবন্দি উৎসবমুখরতার কথাই বলে চলে নিরন্তর।