বিপদ: বিস্ফোরণের পরে বাজি কারখানা। রবিবার, সোনারপুরে। ছবি: শশাঙ্ক মণ্ডল
সোনারপুরের গোবিন্দপুরে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ৪৮ ঘণ্টা পরেও ফরেন্সিক তদন্ত শুরু করা যায়নি। মূল অভিযুক্তেরা এখনও ফেরার বলে জানিয়েছে পুলিশ। রাজ্য ফরেন্সিক দফতরে আবেদন করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের কথায়, পরপর দু’দিন ছুটি থাকায় ওই আবেদন নিতে দেরি হয়েছে। মঙ্গলবার সেটি গ্রহণ করা হয়। আজ, বুধবার ফরেন্সিক দল অকুস্থলে যেতে পারে।
কারখানার অন্যতম মালিক তরুণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করা হলেও তাঁর দুই ছেলে ও বৌমারা বেপাত্তা। পুলিশ জানায়, ওই কারখানার সব লাইসেন্সই তরুণবাবুর বড় ছেলের স্ত্রী মলি বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে। রাজ্যসভার বিজেপি সদস্য রূপা গঙ্গোপাধ্যায় এ দিন বিস্ফোরণে নিহত শ্রমিক দেবাশিস সর্দারের বাড়িতে যান। তিনি বলেন, ‘‘ওই বাজির কারখানার আড়ালে বোমা তৈরি করা হত। এনআইএ-র মতো সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত করা উচিত। চাই এমন কারখানার তালিকাও।’’