Fake Notes

Arrest: জাল নোট উদ্ধারে ধৃত আরও এক

এই নিয়ে জাল নোট-কাণ্ডে মোট তিন জনকে গ্রেফতার করা হল। বাকি ধৃতদের নাম সমীর হোসেন এবং কাইজ়ার আলম।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২১ ০৬:১৩
Share:

প্রতীকী ছবি।

শহরের বুকে জাল নোট ছাপানোর সন্ধান আগেই পেয়েছিল পুলিশ। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ ওই ঘটনার তদন্তভার নিয়ে গ্রেফতার করেছে আরও এক অভিযুক্তকে। এসটিএফ জানায়, বুধবার তপসিয়া রোড থেকে মহম্মদ মজিদ ওরফে ইমরানকে ধরা হয়। তার বাড়ি রিপন স্ট্রিটে। ইমরানের থেকে দু’টি ৫০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার হয়েছে।

Advertisement

এই নিয়ে জাল নোট-কাণ্ডে মোট তিন জনকে গ্রেফতার করা হল। বাকি ধৃতদের নাম সমীর হোসেন এবং কাইজ়ার আলম। ধৃতদের এ দিন ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক আগামী ৩১ অগস্ট পর্যন্ত তাদের পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।

পুলিশ সূত্রের খবর, গত সপ্তাহে বেনিয়াপুকুর থানা এলাকার একটি রেস্তরাঁর সামনে থেকে ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট-সহ সমীরকে গ্রেফতার করেন শুল্ক দফতরের অফিসারেরা। পরে তাকে তুলে দেওয়া হয় বেনিয়াপুকুর থানার হাতে। তদন্তে নেমে পুলিশ তপসিয়া রোড থেকে কাইজ়ারকে গ্রেফতার করে। তাকে জেরা করে জানা যায়, ধৃতেরা সেখানে জাল নোট ছাপানোর কারবার ফেঁদে বসেছিল। পরে ধৃতদের নিয়ে কাইজ়ারের দোকানে পুলিশ হানা দিলে দেখা যায়, সেটি আদতে জাল নোট ছাপানোর কারখানা! সেখানে ভাল মানের কাগজ এনে নতুন ৫০০, ১০০ টাকার নোট ছাপাচ্ছিল ধৃতেরা। এ জন্য ছাপার যন্ত্রও বসিয়ে ছিল তারা। ওই দোকান থেকে কম্পিউটারের সিপিইউ, প্রিন্টার, অফসেট মেশিন, স্ক্যানার-সহ নোট ছাপানোর কাগজ বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। লালবাজার জানিয়েছে, বাজেয়াপ্ত হওয়া নোটগুলি আসল নাকি জাল, তা খালি চেখে দেখলে বোঝার মোটে উপায় নেই। এর পরেই এই ঘটনার তদন্তভার নেয় এসটিএফ।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন