যানজট-দুর্ঘটনায় ‘দায়ী’ বন্দর, বিক্ষোভ তারাতলায়

রাস্তার যানজট ও দুর্ঘটনার জন্যে বন্দর কর্তৃপক্ষকে নিশানা করে অবস্থান-বিক্ষোভ করলেন কলকাতা পুরসভার ১৫ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান, তৃণমূলের রঞ্জিত শীল। সঙ্গে ছিলেন গার্ডেনরিচের বিধায়ক আব্দুল খালেক মোল্লা ও মহেশতলা পুরসভার একাধিক কাউন্সিলর। বুধবার সকালে ঘণ্টাখানেক তারাতলা রোডে নেচার পার্কের সামনে এই অবস্থান-বিক্ষোভ চলে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০১৬ ০০:২৯
Share:

রাস্তার যানজট ও দুর্ঘটনার জন্যে বন্দর কর্তৃপক্ষকে নিশানা করে অবস্থান-বিক্ষোভ করলেন কলকাতা পুরসভার ১৫ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান, তৃণমূলের রঞ্জিত শীল। সঙ্গে ছিলেন গার্ডেনরিচের বিধায়ক আব্দুল খালেক মোল্লা ও মহেশতলা পুরসভার একাধিক কাউন্সিলর। বুধবার সকালে ঘণ্টাখানেক তারাতলা রোডে নেচার পার্কের সামনে এই অবস্থান-বিক্ষোভ চলে। রঞ্জিতবাবুর অভিযোগ, তারাতলা মেন রোডের দু’পাশে বড় বড় ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকায় রাস্তা সরু হয়ে গিয়েছে। দুর্ঘটনা, যানজট লেগে থাকে। বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশকে চিঠি দিয়েও সুরাহা হয়নি।

Advertisement

রঞ্জিতবাবু জানান, কলকাতা পুলিশের ডিসি বন্দরকেও বিষয়টি জানানো হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘‘বন্দর কর্তৃপক্ষ কথা দিয়েছিলেন, রাস্তার দু’পাশে ট্রাক রাখা হবে না। কিন্তু অবস্থা পাল্টায়নি।’’ পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ডকে ঢোকার আগে প্রতিটি গাড়িকে টোকেন নিতে হয়। সব গাড়ি একসঙ্গে পৌঁছে গেলে টোকেন নিতে সময় লাগে। ফলে রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করানো ছাড়া উপায় থাকে না।

পুলিশ সূত্রের খবর, বুধবার ট্রাক মালিকদের সঙ্গে পুলিশ ও রঞ্জিতবাবুর বৈঠক হয়। ট্রাক মালিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাস্তায় দু’পাশে আর ট্রাক রাখা হবে না। পুলিশও আশ্বস্ত করে। বিকেলে অবস্থান উঠে যায়।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement