সেপটিক ট্যাঙ্কে পড়ে মৃত্যু, দেহ নিয়ে বিক্ষোভ

সেপটিক ট্যাঙ্কে পড়ে তিন জনের মৃত্যুর ঘটনায় ওই বাড়ির মালিককে গ্রেফতার করলো পুলিশ। এ দিকে সোমবার মৃত একাদশী দাস ও সুদর্শন দাসের মৃতদেহ তপন দাসের বাড়িতে রেখে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, মৃতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

হলদিয়া শেষ আপডেট: ০৯ জুন ২০১৫ ০০:৪৫
Share:

সেপটিক ট্যাঙ্কে পড়ে তিন জনের মৃত্যুর ঘটনায় ওই বাড়ির মালিককে গ্রেফতার করলো পুলিশ। এ দিকে সোমবার মৃত একাদশী দাস ও সুদর্শন দাসের মৃতদেহ তপন দাসের বাড়িতে রেখে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, মৃতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

Advertisement

সোমবার সুতাহাটা থানার পুলিশ গাফিলতি এবং অদক্ষ লোককে দিয়ে সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করানোর অভিযোগে তপন দাসকে গ্রেফতরা করেছে। আজ মঙ্গলবার ধৃতকে হলদিয়া মহকুমা আদালতে তোলা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। কিন্তু দুপুর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁরা দাবি করেন তপন দাসকে তাঁদের হাতে তুলে দিতে হবে। সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত মৃতদেহ সৎকার করা হবে না। সোমবার বিকেলে হলদিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান দেবপ্রসাদ মণ্ডল, দেউলপোতা পঞ্চায়েতের প্রধান রিনা কুইতি স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন। কিন্তু তা ফলপ্রসূ হয়নি।

পুরপ্রধান দেবপ্রসাদ মণ্ডল জানান, ‘‘প্রথম দফার আলোচনায় সমাধান হয়নি। এখনও আলোচনা চলছে।’’ সোমবার সকাল থেকেই ওই গ্রামে কড়া পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনও রকম সমাধানের ইঙ্গিত মেলেনি। রবিবার দুপুরে সুতাহাটার গরানখালি গ্রামে তপন দাসের বাড়িতে সেপটিক ট্যাঙ্কে পড়ে তিনজনের মৃত্যু হয় এবং অসুস্থ্ আরও একজন।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন